সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে আন্তজার্তিক রামসার সাইট খ্যাত
টাংগুয়ার হাওরে ভিতরে সব ধরনের নৌকা প্রবেশ নিষেধ থাকার পরেও
টাকার বিনিময়ে প্রবেশ করার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার
দুপুরে ৮-১০টি নৌকা হাওরের ভিতরে প্রবেশ করে। প্রতিটি
নৌকায় মাইক ও প্রায় অর্ধশতাধিক পর্যটক ছিল। শুধু আজেই
নয় প্রায় প্রতিদিনেই হাওরে পর্যটকদের নৌকা সহ সব ধরনের
মাছ নৌকা হাওরে প্রবেশ করে বলে জানাযায়। আর মাছ ধরার
নৌকা,পর্যটকদেন নৌকা সহ সব ধরনের নৌকাই হাওরে প্রবেশ
নিষেধ থাকা সত্বেও প্রবেশের সুযোগ করে দিচ্ছে গোলাবাড়ি
ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকা পিসি জাহিদুল ইসলাম। তিনি হাওরের
নজর খালি পয়েন্ট দিয়ে ঐ নৌকা গুলো হাওরের ভিতরে প্রবেশ করে
ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ করে দেন। এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ
করা হলে তিনি জানান,এডিসি ও র্যাবিনিউ স্যারের অনুমতি
নিয়ে আইইউসিএনের মেহেদী সাহেবের নেতৃত্বে ২টি নৌকা
প্রবেশ করার সুযোগ দিয়েছি। আর জুম্মার নামাজে ছিলাম এই
ফাকেঁ কয়েকটি নৌকা হাওরের ভিতরে ডুকলে তাদের কে হাওরের
ভিতর থেকে বের করে দেওয়া হয়। স্থানীয় এলাকাবাসী ও আগত
পর্যটকগন জানান,আমরা জানি হাওরের ভিতরে কোন ধরনের নৌকা
প্রবেশ করা যায় না অথছ টাকার বিনিময়ে হাওরের ভিতরে এঞ্জিন
চালিত নৌকা প্রবেশ করে ঘুড়ে বেড়াচ্ছে। এতে করে হাওরে
বিরুপ প্রভাব পরবে। তাহিরপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান
কামরুজ্জামান কামরুল জানান,টাংগুয়ার হাওরে কোন ধরনের নৌকা
প্রবেশ নিষেধ থাকা সত্বেও হাওরে এঞ্জিন চালিত পর্যটকদের
নৌকা ভিতরে প্রবেশ করেছে শুনেছি এবিষয়ে সবার সাথে কথা
বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। টাংগুয়ার হাওরের দায়িত্বে থাকা
ম্যাজিষ্ট্রেটের অফিসিয়াল নাম্বারে যোগাযোগ করলে বন্ধ পাওয়া
যায়।