শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:১২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নিষিদ্ধ হওয়া ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার রাজধানীতে নিষিদ্ধঘোষিত হিজবুত তাহরীরের ২ সদস্য গ্রেপ্তার বগুড়ায় আইন কর্মকর্তা নিয়োগ বিএনপি-জামায়াতপন্থি ১০৭ জন অতি বৃষ্টির কারণে লালমনিহাট জেলায় বন্যা নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত বগুড়ায় ট্রাক পরিবহনের সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার আত্মসাৎ ও মামলা টিএমএসএস সদস্যদের (RAISE) প্রকল্পের উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম

পাঁচবিবি মহীপুর ৫০ শয্যার হাসপাতালের চিকিৎসকের অভাবে উন্নত চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত রোগীরা

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
  • ১১৬ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ বাবুল হোসেন, পাঁচবিবি (জয়পুরহাট) প্রতিনিধিঃ

জয়পুরহাটের পাঁচবিবি (মহীপুর) হাসপাতালে চিকিৎসকের অভাবে উন্নত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত

হচ্ছে রোগীরা। অন্যদিকে দীর্ঘদিন যাবৎ এক্সরে মেশিন বিকল হয়ে পড়ে থাকায় আর্থিক ক্ষতির

পাশাপাশি ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে সাধারন রোগীদের। দেখার যেন কেউ নেই।

জানা গেছে, গ্রামীন জনগোষ্ঠীর চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৯৭৩ সালে জেলার পাঁচবিবির

(মহীপুর) ৩১ শয্যার পাঁচবিবি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর ২০০৬ সালে এ হাসপাতালকে ৫০

শয্যায় উন্নিত করা হলেও প্রয়োজনীয় জনবল নেই এখানে। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে চিকিৎসা কার্যক্রম।

৫০ শয্যার এ হাসপাতালে ২০ জন চিকিৎসকের জায়গায় মাত্র ৪ জন চিকিৎসক দিয়ে চলছে এ

হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা। অপর দিকে প্রশাসনিক কর্মচারীও রয়েছে প্রয়োজনের তুলনায় অনেক

কম। প্রতিদিন জরুরী বিভাগে দেড় থেকে দু’শ জন চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীরা প্রায়শই কাঙ্খিত

চিকিৎসা সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এদিকে আলট্রাসনোগ্রাম মেশিন থাকলেও দক্ষ্য অপারেটরের

অভাবে বন্ধই রয়েছে কোটি টাকার এ মেশিনটি। এছাড়া এক্সরে মেশিনটিও দীর্ঘদিন ধরে বিকল হয়ে পরে

থাকায় রোগীরা বেসরকারী ক্লিনিকে চড়া মূল্যে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে একদিকে

যেমন তাদের সময়ের অপচয় হচ্ছে অন্যদিকে হচ্ছে আর্থিক ভাবে ক্ষতি। হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের

নানান অভিযোগ সেবার মান নিয়ে প্রশ্নতো আছেই তার উপর মোবাইলের কোন নেটওয়ার্ক পাওয়া

যায়না এখানে। আর এ কারনে রোগী ও স্বজনদের যোগাযোগে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

হাসপাতালের এসব দূরাবস্থার বিষয়ে ডাঃ মোঃ শহীদ হোসেন বলেন ২০১০ সালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পত্রে

জানা যায় ৫০ শয্যার হাসপাতালের জন্য লোকবল না পাঠানো পর্যন্ত ৩১ শয্যার লোকবল দিয়েই

হাসপাতাল চালাতে হবে। ডাঃ শহীদ আরো বলেন গাইনী, মেডিসিন, সার্জারী থেকে শুরু করে অনেক

কয়টি অতি গুরুত্বপূর্ন পদের ডাক্তার হাসপাতালে নেই একারনে হাসপাতালে আসা রোগী প্রয়োজনীয়

চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেনা। তবে মন্ত্রনালয়ে পাঠানো প্রতি মাসের প্রতিবেদনে এসব সমস্যার কথা জানানো

হয় বলে তিঁনি জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451