অনলাইন ডেস্কঃ
পর্যায়ক্রমে শতভাগ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবাসন নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পরিকল্পনা কমিশনে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজকের একনেক সভায় চট্টগ্রাম শহরে পরিত্যক্ত বাড়িতে সরকারি আবাসিক ফ্ল্যাট ও ডরমিটরি ভবন নির্মাণ প্রকল্পসহ সাতটি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ হাজার ৮৯০ কোটি টাকা। সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রকল্পগুলো সম্পর্কে অবহিত করেন।
অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পগুলো হলো শাহজালাল ফার্টিলাইজার প্রকল্প, চট্টগ্রাম শহরে পরিত্যক্ত বাড়িতে সরকারি আবাসিক ফ্ল্যাট ও ডরমিটরি ভবন নির্মাণ, দেশের বিভিন্ন জেলায় জেলা ও সাবরেজিস্ট্রি অফিস ভবন নির্মাণ, আইসিটির মাধ্যমে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার প্রচলন (দ্বিতীয় পর্যায়ে), নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টি সেক্টোরাল প্রোগ্রাম (চতুর্থ পর্ব), চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী ও রাউজান উপজেলার হালদা নদীর উভয় তীরে ভাঙনরোধে বিভিন্ন এলাকা রক্ষার্থে তীর সংরক্ষণকাজ এবং গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক মহাসড়ক যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ (রাজশাহী জোন) প্রকল্প।
এ সময় চট্টগ্রাম শহরে পরিত্যক্ত বাড়িতে সরকারি আবাসিক ফ্ল্যাট ও ডরমিটরি ভবন নির্মাণ প্রকল্প সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘এখন থেকে কোনো সরকারি বাড়ি বেহাত হতে দেওয়া হবে না। পর্যায়ক্রমে শতভাগ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবাসন নিশ্চিত করা হবে।