রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:২০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ বন্যায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনের প্রাণহানি ধামরাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের স্মরণে শোক সভা ও দোয়া  পিলখানা হত্যাকাণ্ডে জড়িত হাসিনা-তাপস-সেলিম : রাকিন আহমেদ এমপক্স নিয়ে শাহজালাল বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা ভৈরবে উদ্ধার হওয়া অস্ত্র পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে সেনাবাহিনী

লালপুরে বর্ষা মৌসুমের ধানের বীজতলা ও জমি প্রস্তুতে ব্যাস্ত কৃষকুল

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০১৬
  • ৩৩৭ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আশিকুর রহমান(টুটুল),নাটোর জেলা প্রতিনিধি।

নাটোরের লালপুর উপজেলার বর্ষা মৌসুমের খরিফ-২ এর রূপা আমন ধান লাগানোর জন্য

বীজতলা ও জমি প্রস্তুতে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছেন এই অঞ্চলের কৃষকরা । স্থানীয় সূত্রে,

বাংলাদেশের মানচিত্রে লালপুর থানা সবচেয়ে উচু ও কম বৃষ্টিপাতের এলাকা হওয়ায় এই

অঞ্চলের জমিতে খরিফ-১এর রূপা আউষও রবি মৌসুমের বোরো ধানের চাষ হয় না । যার দরুন

এই অঞ্চলের কৃষকের একমাত্র বর্ষা মৌসুমের রূপা আমন ধানের চাষ করে থাকে । আর এই

বছর চলতি মৌসুমের শুরু থেকে কম বেশী প্রায় প্রতিনিয়ত বৃষ্টি হচ্ছে এবং

আষাঢ়এর শুরু থেকে দেখা মিলেছে আষাঢ়ারের ভাড়ী বর্ষণের । তাই তো এই অঞ্চলের কৃষকরা

ব্যাস্থ হয়ে উঠেছে বর্ষা মৌসুমের ধান লাগানোর জন্য বীজতলা ও জমি তৈরিতে । এ

ব্যাপারে স্থানীয় ধান চাষী ,নূর ইসলাম ,সিরাজুল ইসলাম,সোহেল রানা, আবুল হোসেন ,

হাবিবুর রহমান, মোস্তফা জানায়, এই অঞ্চলে কম বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে অন্যান্য

মৌসুমের খরিফ-১ এর রোপা আউষ ও রবি মৌসুমের বোরো ধানের চাষ হয় না । তাই এই

অঞ্চলের কৃষকগন একমাত্র বর্ষা মৌসুমের খরিফ -২এর রূপা আমন ধানের চাষ করে থাকে ।

এই মৌসুমে আষাঢ় এর প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু করে আষাঢ়ারের ১৫দিন পর্যন্ত বীজতলাই

ধানের বীজ বপনের কাজ চলে । আর আষাঢ়ের ৩০ তারিখ থেকে শুরু করে শ্রাবণের ২০ তারিখ

পর্যন্ত জমিতে ধান লাগানোর কাজ চলে । আবহাওয়া অনুকুল থাকলে এই মৌসুমে

প্রতি ১ বিঘা জমিতে ২০-২৫ মন পর্যন্ত ধানের ফলন হয়ে থাকে । এই অঞ্চলে বর্ষা

মৌসুমের যে সকল জাতের ধানের চাষ হয়ে থাকে তা হলো ,লাল স্বরর্ণা ,গুঠি

স্বরর্ণা,৩৩,বি১১,মিনিকেট,৪৯,৫০, ইত্যাদি জাত সমূহ উল্যেখ্য । তবে দেশীয় জাতের

ধানের তুলনাই হাইব্রিট জাতীয় ধান চাষে রোগ পোকমাকরের আক্রমন কম ও অনান্য দেশীয়

জাতের ধানের তুলনাই বিঘা প্রতি ফলন ও বেশি হওয়ায় এবং উচু নিচু সকল প্রকার

জমিতে চাষ করা যায বলে চলতি বছরে এই অঞ্চলের কৃষকগন হাইব্রিট জাতের ব্রী-

ধান,জিরা শাইল ,সম্পদ এবং উপষী জাতের ব্রী-ধান ৫০,৪৮,৫৫,৫২বিনা ৭ ধান চাষের উপর

বেশী আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451