রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ বন্যায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনের প্রাণহানি ধামরাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের স্মরণে শোক সভা ও দোয়া 

রাজনৈতিক দলগুলো চাইলে ভাবা হবে সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়টি : (ইসি) 

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় রবিবার, ২ জুলাই, ২০১৭
  • ১৩৪ বার পড়া হয়েছে

 

অনলাইন ডেস্কঃ

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বলেছেন, সব রাজনৈতিক দল চাইলে একাদশ সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করার বিষয়টি ভাবা হবে। তিনি আরো বলেন, সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্যে পৌঁছালে নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়টি পজেটিভলি দেখবে ইসি। আজ রবিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি একথা বলেন।

এর আগে সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জববে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন কমিশন মনে করলে সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচনে সেনা মোতায়ন করবে। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। তবে তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন থাকবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, বিষয়টি নিয়ে কমিশনে আলোচনা করতে হবে। আমার জানা মতে যেই আঙ্গিকেই হোক বা যেই ক্যাপাসিটিতে হোক, সাধারণ নির্বাচনসহ সব নির্বাচনে সেনাবাহিনী মাঠে ছিল। এবার সেনা মোতায়েন হবে কি-না, রাজনৈতিক দল যারা আছে, তাদের সাথে আলোচনা করা ছাড়া কমিশন এই পর্যায়ে সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। এ বিষয়ে যদি সব দলের সবাই ঐকমত্যে থাকে সেক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন পজিটিভলি চিন্তা করবে।

নির্বাচনে পুলিশের ভূমিকা সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলে প্রজাতন্ত্রের যত নির্বাহী বিভাগ আছে নির্বাচন কমিশনে তাদের চাকরি ন্যস্ত বলে গণ্য হবে। নির্বাচন কর্মকর্তা বিশেষ বিধান আইন ১৯৯১ অনুসারে এটি হবে। এই আইনে কমিশনকে ক্ষমতা দেওয়া আছে। কেউ যদি দায়িত্ব পালনকালে শৈথিল্য প্রদর্শন করে এবং যদি ইনটেনশনালি কোনো অ্যাক্ট করে, তাহলে সেটি অপরাধ বলে গণ্য হবে। আমি দৃঢ়তার সাথে বলতে পারি নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নেবে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য বর্তমান কমিশন যেকোনো শক্ত পদক্ষেপ নিতে পিছপা হবে না। সে ধরনের আইনগত ভিত্তি ও শক্তি কমিশনের আছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451