বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:০০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নিষিদ্ধ হওয়া ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার রাজধানীতে নিষিদ্ধঘোষিত হিজবুত তাহরীরের ২ সদস্য গ্রেপ্তার বগুড়ায় আইন কর্মকর্তা নিয়োগ বিএনপি-জামায়াতপন্থি ১০৭ জন অতি বৃষ্টির কারণে লালমনিহাট জেলায় বন্যা নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত বগুড়ায় ট্রাক পরিবহনের সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার আত্মসাৎ ও মামলা টিএমএসএস সদস্যদের (RAISE) প্রকল্পের উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম

ডিমলা সরকারী হাসপাতালের দুই ডাক্তার দীর্ঘদিন থেকে লাপাত্তা !

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৭
  • ১৬১ বার পড়া হয়েছে

এম ইসলাম সুজন, ক্রাইম রিপোর্টার নীলফামারী ॥
নীলফামারীর ডিমলা সরকারী হাসপাতালের দুই চিকিৎসক দীর্ঘদিন থেকে নিজ
কর্মস্থলে অনুপস্থিত! শুধু তাই নয় দীর্ঘদিন থেকেই তাদের কোনো হদিস নেই!
তারা হলেন-ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ ইমরান
হাসান ও একই উপজেলার নাউতারা ইউনিয়নের উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মেডিকেল
অফিসার ডাঃ মামুনুর রশীদ চৌধুরী।এই দুই চিকিৎসক কর্মস্থল থেকে বিনা
ছুটিতেই লাপাত্তা রয়েছেন। লাপাত্তার পর হতে তারা এ পর্যন্ত সরকারী কোষাগাড়
হতে বেতন ভাতা উত্তোলন করেননি।কর্মস্থলে তাদের অনুপস্থিতির বিষয়টি ধরতে
পেরে তাদের বাড়ির ঠিকানায় তিন দফায় পত্র প্রেরণ করে সংশ্লিষ্ট দপ্তর । কিন্তু তারও
কোন উত্তর মেলেনি।
অনুসন্ধ্যানে জানা গেছে, ডাঃ মামুনুর রশীদ চৌধুরী (কোড নম্বর ১২৬০১৬)
২০১২ সালের ২৪ জুন ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সের মাধ্যমে নাউতারা
ইউনিয়নের উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার হিসাবে যোগদান করেন।
সেখানে কর্মরত থাকা অবস্থায় ওই বছরের ৪ আগষ্ট হতে অনুপস্থিত রয়েছে।
সেখানে তিনি মোট চল্লিশ দিন কর্মরত ছিলেন।অপরজন ডাঃ ইমরান হাসান
(কোডনম্বর ১২৮৮৪৩) ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার
হিসাবে যোগদান করেন ২০১৪ সালের ৭ আগষ্ট। এরপর ২০১৫ সালের ১ আগষ্ট হতে
বিনা ছুটিতে লাপাত্তা হন। এখানে তিনি প্রায় এক বছর কর্মরত ছিলেন। এই
চিকিৎসকের ২০১৭ সালের চলতি ডিসেম্বরের এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এখনও
কোন সন্ধ্যান পাওয়া যায়নি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নীলফামারী সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্ম্মন
বলেন, কর্মস্থলে অনুপস্থিত চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রনায়ের পক্ষে
সরেজমিনে তদন্ত করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451