রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ বন্যায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনের প্রাণহানি ধামরাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের স্মরণে শোক সভা ও দোয়া 

দেশে ফেসবুক, গুগল, ইউটিউবের আয়ের ওপর করের প্রস্তাব

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৭ জুন, ২০১৮
  • ৪৪৮ বার পড়া হয়েছে
দেশে ফেসবুক, গুগল, ইউটিউবের আয়ের ওপর করের প্রস্তাব

অনলাইন ডেস্কঃ- 

বাংলাদেশে ফেসবুক, গুগল এবং ইউটিউব ইত্যাদির অর্জিত আয়ের ওপর করারোপের প্রস্তাব করা হয়েছে প্রস্তাবিত বাজেটে। এর মাধ্যমে দেশের করের আওতা বাড়বে।

আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে এই প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

মন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিক বিশ্বায়ন এবং ভার্চুয়াল ও ডিজিটাল অর্থনীতির বিকাশের কারণে আন্তসীমান্ত লেনদেনের ধরন ও আকারে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। দেশের অর্থনীতি এখন অনেক বেশি উন্মুক্ত। ফলে কর পরিহার এর ঝুঁকিও বেশ বেড়েছে।

ভার্চুয়াল ও ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে প্রচুর আয় করছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘কিন্তু তাদের কাছ থেকে আমরা তেমন একটা কর পাচ্ছি না। ভার্চুয়াল ও ডিজিটাল লেনদেনের বিষয়টি তুলনামূলক নতুন বিধায় এসব লেনদেনকে করের আওতায় আনার মতো পর্যাপ্ত বিধান এত দিন আমাদের কর আইনে ছিল না।’

‘আমি ভার্চুয়াল ও ডিজিটাল খাত যেমন- ফেইসবুক, গুগল, ইউটিউব ইত্যাদির বাংলাদেশে অর্জিত আয়ের উপর করারোপণের জন্য আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চার আলোকে প্রয়োজনীয় আইনী বিধান সংযোজনের প্রস্তাব করছি। এর ফলে আমাদের করের আওতা বাড়বে’, যোগ করেন অর্থমন্ত্রী।

প্রস্তাবিত বাজেটে বলা হয়, ‘অর্থনৈতিক বিশ্বায়ন এবং ভার্চুয়াল ও ডিজিটাল অর্থনীতির বিকাশের কারণে আন্তসীমান্ত লেনদেনের ধরন ও আকারে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। আমাদের অর্থনীতি এখন অনেক বেশি উন্মুক্ত। ফলে কর পরিহার এর ঝুঁকিও বেশ বেড়েছে। ভার্চুয়াল ও ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে প্রচুর আয় করছে, কিন্তু তাদের কাছ থেকে আমরা তেমন একটা কর পাচ্ছি না। ভার্চুয়াল ও ডিজিটাল লেনদেনের বিষয়টি তুলনামূলক নতুন বিধায় এসব লেনদেনকে করের আওতায় আনার মতো পর্যাপ্ত বিধান এতদিন আমাদের কর আইনে ছিল না।’

মুহিত বলেন, ‘আমি ভার্চুয়াল ও ডিজিটাল খাত যেমন- ফেইসবুক, গুগল, ইউটিউব ইত্যাদির বাংলাদেশে অর্জিত আয়ের ওপর করারোপণের জন্য আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চার আলোকে প্রয়োজনীয় আইনী বিধান সংযোজনের প্রস্তাব করছি। এর ফলে আমাদের করের আওতা বাড়বে।’

তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতিতে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে আমরা দেরিতে শুরু করলেও বর্তমানে বেশ এগিয়ে আছি। আমাদের কর ব্যবস্থাকে আধুনিক ও তথ্যপ্রযুক্তি-ব্যবহারী করার অনেক উদ্যোগ আমরা ইতোমধ্যে নিয়েছি। এর ধারাবাহিকতায় আমি এ বছর থেকে করদাতাকে ই-মেইলে নোটিশ প্রেরণের বিধান কর আইনে সংযোজন করার প্রস্তাব করছি।’ তিনি বলেন, ‘এ ছাড়া, বিভিন্ন দপ্তর ও এজেন্সির নিকট করদাতার যে আর্থিক তথ্য থাকে তা কর বিভাগের সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেয়ার করার বিধান সংযোজনের প্রস্তাব করছি। এর ফলে কর ফাঁকি মোকাবিলা করা অনেক সহজ হবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451