রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৪২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার সময় বাড়ল আরও ৬০ দিন স্বৈরাচারের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না : তারেক রহমান নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিদের সভা অনুষ্ঠিত তালায় ফুলকুঁড়ি আসরের সূবর্ণ জয়ন্তী পালিত পাঁচবিবিতে কৃত্রিম সংকট ও সিন্ডিকেটে বাড়ছে বীজ আলুর দাম নিষিদ্ধ হওয়া ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার রাজধানীতে নিষিদ্ধঘোষিত হিজবুত তাহরীরের ২ সদস্য গ্রেপ্তার বগুড়ায় আইন কর্মকর্তা নিয়োগ বিএনপি-জামায়াতপন্থি ১০৭ জন অতি বৃষ্টির কারণে লালমনিহাট জেলায় বন্যা নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত বগুড়ায় ট্রাক পরিবহনের সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার আত্মসাৎ ও মামলা

উড়োজাহাজেও টিকেট সঙ্কট

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় শনিবার, ৯ জুন, ২০১৮
  • ১৬৬ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্কঃ 

ঈদের সময় বাস ও ট্রেনের টিকিট চরম সংকট থাকায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ঈদ-যাত্রায় আকাশপথকে বেছে নিচ্ছেন সচ্ছল যাত্রীরা। বাড়তি এই চাহিদার অজুহাতে এরই মধ্যে বিমান ভাড়া কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে সব বিমান পরিবহন সংস্থা। এয়ারলাইন্সগুলোর দাবি ৯০ শতাংশ টিকিট বুকড হয়ে গেছে। তবে, ট্যুর অপারেটরদের অভিযোগ, আসন ব্লক করে রাখায় যাত্রীদের বাড়তি দামে টিকিট কিনতে হচ্ছে। এদিকে অতিরিক্ত চাহিদা থাকায় ঈদে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বেশ কিছু রুটে অতিরিক্ত ফ্লাইট দিচ্ছে বিমান সংস্থাগুলো।

ঈদে বাড়ি যেতে সড়ক, রেল ও নৌপথে ভ্রমণে পোহাতে হয় নানা বিড়ম্বনা ও ভোগান্তি। তাই আরামদায়ক ভ্রমণের জন্য উচ্চ মধ্যবিত্ত ও বিত্তবানরা ছুটছেন বিমানের টিকিটের জন্য। তবে চাহিদার তুলনায় আসন কম থাকায় নিয়মিত ফ্লাইটের ৯০ ভাগ টিকিটই বিক্রি হয়ে গেছে রোজার শুরুতেই। এ অবস্থায় টিকিট মিললেও প্রতিটি রুটে ২ থেকে ৩ গুণ বেশি দাম দিতে হচ্ছে ভ্রমণ প্রত্যাশীদের।

টিকেট নিতা আসা একজন জানানা, সাধারণত এই টিকেটের দাম ২৫০০ টাকা। ওই টিকেটগুলো বিক্রি হয়ে গেছে। এছাড়াও যে ভাড়াটা অন্য সময়ে ৮০০০ টাকা ছিল, সেটা এখন ১২০০০ টাকা। এই জিনিসগুলো আমাদের জন্য সহনীয় নয়। বাংলাদেশে এয়ারলাইন্স গুলো সেবা দিচ্ছেন, না ব্যবসায় করছেন।

ট্যুর অপারেটরদের অভিযোগ, বাড়তি দামে টিকিট বিক্রির জন্য, এয়ারলাইসেন্সগুলো ঈদের আগে ও ছুটির পরের কয়েক দিনের অধিকাংশ আসন ব্লক করে রাখায় এই সংকট।

দি সিটি হলিডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ্র দাশ বলেন, ঈদের সময়ে সব এয়ারলাইসেন্সগুলো একই নিয়মে চলে। তারা ব্লক আউট ডেট দিয়ে রাখে। ঈদের আগের তিনদিন, ঈদের পরের তিন দিন।

এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তাদের দাবি, বাড়তি চাহিদা ও ফিরতি ফ্লাইটে আসন খালি থাকায় খরচ উঠাতে দাম বেশি রাখা হয়। তবে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের জন্য উত্তর ও দক্ষিণ বঙ্গে অতিরিক্ত ফ্লাইট দিচ্ছে বাংলাদেশ বিমানসহ অন্যান্য এয়ারলাইন্স।

বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের শাকিল মেরাজ বলেন,  ঈদের টিকেটগুলো আমাদের অনেক আগেই শেষ হওয়ার পথে, যেকারণে চাহিদা বেশি থাকার কারণে দাম একটু বেশি দিতে হবে। এদিকে বাড়তি চাপ মোকাবেলায় করার জন্য চারটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট চালু করেছি।

রিজেন্ট এয়ারওয়েজের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা বলেন, ঈদ করতে অনেক মানুষ বাড়ী যায়। কিন্তু ফিরতে ফ্লাইটে যাত্রী থাকেনা। সেক্ষেতে ফ্লাইট ওয়ানওয়ে হয়ে যায়, এই কারণে দাম বেড়েছে।

অভ্যন্তরীণ সাতটি রুটে বর্তমানে চারটি এয়ারলাইন্স গড়ে প্রতিদিন সাত হাজার যাত্রী পরিবহন করে। ঈদের সময় তা বেড়ে দাঁড়ায় দ্বিগুণ।

স/ন

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451