আর্মেনিয়ান ও আজেরি বাহিনী গতকাল শুক্রবার নতুন করে সংঘর্ষে জড়ায়। আজেরি বাহিনীকে প্রভাবিত করে তুরস্ক পরিস্থিতি খারাপ করছে বলে অভিযোগ করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও।
এদিকে ১৯৯০ এর দশক থেকে একে অন্যের ঘোর শত্রু আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান। দেশ দুটির মধ্যকার শত্রুতার জেরে মানবিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে সেখানে।
আন্তর্জাতিকভাবে নাগরনো-কারাবাখ আসলে আজারবাইজানের দখলে। কিন্তু সেখানে জনবহুল ও জাতিগতভাবে সেগুলো আর্মেনিয়ানদের দ্বারা পরিচালিত।
আজারবাইজানের পাশে বরাবরই রয়েছে তুরস্ক। উভয়পক্ষের ঘনিষ্ঠ হলেও আর্মেনিয়ার প্রতি পক্ষপাতিত্ব রয়েছে রাশিয়ার। রাশিয়ার মধ্যস্থতায় যুদ্ধ বিরতিতে সম্মত হয় আজারবাইজান-আর্মেনিয়া। তার পরেও সংঘাত বন্ধ হয়নি।