এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ নেতা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, রুহুল আলম চৌধুরী, আবদুল মান্নান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, আহমেদ আজম খান, আমান উল্লাহ আমান, জয়নুল আবদিন ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব, রুহুল কবির রিজভী, যুবদল সাধারন সম্পাদক সাইফুল আলম নীরব সহ দলটির অঙ্গসংগঠনের নেতারা।
প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট একদল সেনা সদস্যের হাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারের নিহত হওয়ার পর সেনাপ্রধান হন জিয়াউর রহমান। এরপর সেক্টর কমান্ডার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীতে এক অভ্যুত্থান হলে জিয়াকে গৃহবন্দী করা হয়। পরে ৭ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধের আরেক সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আবু তাহেরের নেতৃত্বে পাল্টা অভ্যুত্থানে আটকাবস্থা থেকে মুক্ত হন জিয়া। এর মধ্য দিয়ে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন তিনি।
৭ নভেম্বরের এই দিনটি স্মরণে বিএনপি ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’, আওয়ামী লীগ ‘মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক হত্যা দিবস’ ও জাসদ ‘সিপাহী-জনতার অভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে পালন করে। দিবসটি উপলক্ষে সোমবার ভোরে বিএনপির নয়া পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও গুলশানে দলের চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।