ফরহাদ মেহেদী,আশুলিয়া থেকেঃ
ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের আব্দুল্লাপুর- বাইপাইল এবং চন্দ্রা-নবীনগর অংশে আশুলিয়ার বিভিন্ন এলাকায় নামসর্বচ্ছ,ব্যাঙ্গের ছাতার মত বড় বড় সাইনবোর্ড ব্যবহার করে গড়ে উঠেছে অনুমোদনহীন নানা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।শিল্পাঞ্চল খ্যাত এ এলাকায় চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে এসব স্কুলগুলোতে শিক্ষার নামে করা হচ্ছে মানুষ ঠকানোর ডিজিটাল বাণিজ্য,যার ফলে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে স্কুল গুলোর মালিকরা রাতারাতি বনে যাচ্ছে লাখপতি।শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে হওয়ায়,অত্যন্ত বেশী ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার হতে হচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের।
ভক্সপপ-চালক,অভিভাবক ও স্থানীয় কয়েকজন লোকের।
দূর্ঘটনা এড়াতে এবং যানজটমুক্ত নিরাপদ চলাচলের জন্য সড়কের গুরুত্বপূর্ণস্থানে ফুটওভার ব্রীজ ও আন্ডারপাস নির্মাণের দাবী শিক্ষার্থী,অভিভাবক ও স্থানীয়দের ।
সকাল থেকে গভীররাত পর্যন্ত যানজট লেগে থাকা ব্যস্ততম এ আঞ্চলিক মহাসড়কে আন্ডারপাস অথবা ফুটওভারব্রীজ তৈরী করা হলে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা অনেকটাই চিন্তামুক্ত থাকতে পারবেন বলে মনে করেন এ শিক্ষাবিদ।
সট-মহাদেব কর্মকার,অধ্যক্ষ সৃষ্টি সেন্ট্রাল কলেজ,আশুলিয়া,ঢাকা।
শিল্পাঞ্চলে যানজট নিরসনে স্কুল কর্তৃপক্ষ ও সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলকে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ করেছেন এ সচেতন নাগরিক সমাজের নেতা।
সট-লায়ন মোঃ ইমাম হোসেন,সভাপতি সচেতন নাগরিক সমাজ,আশুলিয়া,ঢাকা।
সড়ক ও মহাসড়কে যানজট মুক্ত রাখতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বলে সাফাই গাইলে ও কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশকে গুমাতে ও দেখা যায়।
সট-মোঃ সেকেন্দার আলী , পুলিশ পরিদর্শক,ট্রাফিক বিভাগ,আশুলিয়া,ঢাকা।
দূর্ঘটনা এড়াতে এসব এলাকায় ওভারব্রীজ অথবা আন্ডারপাস নিমার্ণ করে ঝুঁকিমুক্ত চলাচলে সংশ্লিষ্টদের দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার দাবী শিক্ষক,শিক্ষার্থী ও সচেতন অভিভাবকদের।