বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নিষিদ্ধ হওয়া ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার রাজধানীতে নিষিদ্ধঘোষিত হিজবুত তাহরীরের ২ সদস্য গ্রেপ্তার বগুড়ায় আইন কর্মকর্তা নিয়োগ বিএনপি-জামায়াতপন্থি ১০৭ জন অতি বৃষ্টির কারণে লালমনিহাট জেলায় বন্যা নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত বগুড়ায় ট্রাক পরিবহনের সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার আত্মসাৎ ও মামলা টিএমএসএস সদস্যদের (RAISE) প্রকল্পের উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম

সোনা-হিরার কোনো কাগজ নেই আপন জুয়েলার্সের!

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৭ মে, ২০১৭
  • ১৩১ বার পড়া হয়েছে

আপন জুয়েলার্সের বিভিন্ন শাখা থেকে সাড়ে ১৩ মণ স্বর্ণালংকার ও ৪২৭ গ্রাম ডায়মন্ড (হিরা) জব্দ করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। এসব পণ্যের কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি ওই প্রতিষ্ঠান।

আগামী ২৩ মে আবারও আপন জুয়েলার্সকে তলব করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

আজ বুধবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয় আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদ, গোলজার আহমেদ ও আজাদ আহমেদকে। জিজ্ঞাসাবাদের পর সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মইনুল খান।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মইনুল খান বলেন, ‘আমরা আপন জুয়েলার্সের বিভিন্ন শাখা থেকে সাড়ে ১৩ মণ স্বর্ণারংকার ও ৪২৭ গ্রাম ডায়মন্ড জব্দ করেছি। এসব পণ্যের কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি ওই জুয়েলার্সের মালিকরা।’

মইনুল খান আরো বলেন, ‘ওই জুয়েলার্সের মালিক জিজ্ঞাসাবাদে জানান কাগজবিহীন এসব স্বর্ণালংকারের মধ্যে কিছু আছে গ্রাহকের। যার পরিমাণ সর্বোচ্চ ১০ কেজি হতে পারে। তাঁরা আজ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি। তাঁরা সময় চেয়েছেন। আমরা আগামী ২৩ মে সকাল ১১টা পর্যন্ত সময় দিয়েছি। ওইদিন সশরীরে এসে কাগজপত্র নিয়ে হাজির হতে হবে।’

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদ বলেন, ‘আমাদের এখানে কোনো অবৈধ জিনিসপত্র নেই। সব বৈধ জিনিস।’ তিনি আরো বলেন,‘তাৎক্ষণিকভাবে কেউ কখনো কাগজপত্র দেখাতে পারে? আমরা কাগজ দেখাব। আমাদের উকিল আছে। আমরা সব নোট করব। আমরা ভ্যাট দেই, ট্যাক্স দেই।’

দিলদার আরো বলেন, ‘দেশে এখন রিসাইকেলিং করেই স্বর্ণের ব্যবসা চলছে। আমি যেভাবে ব্যবসা করি সারা বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা সেভাবে ব্যবসা করে। যদি আমার দোকান বন্ধ করা হয় তাহলে সারা বাংলাদেশের ব্যবসা বন্ধ করা উচিত।’

গত ৬ মে বনানী থানায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রী ধর্ষণের মামলা করেন। ওই মামলার প্রধান আসামি দিলদারের ছেলে সাফাত আহমেদ।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451