মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি:
মুন্সীগঞ্জ জুড়ে গড়ে ওঠা নেশার বাজার কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না। প্রায় ৫০ টির বেশি স্পটে দিন-রাত চলছে মাদক কেনাবেচা। মোটা অঙ্কের মাসোয়ারা পাওয়ায় পুলিশ চিহ্নিত মাদক স্পটগুলোয় অভিযান চালায় না বলে অভিযোগ আছে।মুন্সীগঞ্জ মাদকের উল্লেখযোগ্য স্পটগুলো হচ্ছে, মুন্সীগঞ্জ শহরের রনছ, পারুলপাড়া, বিলের কানি, দেওভোগ, নয়াগাঁও, পাঁচ ঘড়িয়াকান্দি, মোল্লারচর,নতুনগাঁও, বজ্রযোগিনীসহ আরো কয়েকটি অঞ্চল । মুন্সীগঞ্জ সদরের মুক্তার পুর সিপাহিপাড়া,শাঁখারীবাজার. রামপাল, হাতিমারা, সুখবাসপুর, ধলাগাঁও বাজার, দিঘিরপাড়, মুক্তারপুর, বিসিকমাঠ, বিনোদপুর, মিরকাদিম,কমলাঘাট.তিলাদিচর. রিকাবীবাজার টেঈর নৈদিঘির পাথর.এর. হিজরা দিলরাজ.হিজরা সবুজ.হিজরা সবুজে বাবা দেলোয়ার.এদের যদি পুলিশ সকালে নিয়ে গেলে বিকালে চলে আসে.এ কেমন ধরা.নগরকসবা.টঈিবাড়ি আরিয়লবিল.হাসাইলা.কামারখারাপাজগও. সিরাজদিখান সহ জেলার বিভিন্ন উপজেলার অনেক স্পটে প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করতে দেখা যায় । এসব স্পট থেকে মাদকাশক্তরা পাচ্ছে. তাদের কাংখিত সোনার হরিন ।সকল শ্রেনী পেশার উল্লেখযোগ্য অংশ মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে । ইয়াবা এখন তাদের প্রধান নেশা ও যেমন ভাত মাছ। ইয়াবা নেশার আসরে আরো চলছে, গাজা, মদ, রং বে রং এরবিয়ার । মাদকাসক্তদের রাজ নেশা ফেন্সিডিল সেবীরাও রাজকীয় অনুভূতিতে আছে ।নেই কোন প্রতিকার নেই কোন আইনত ব্যবস্থ্য । কেই বা নিবে মাদকতো সকলের ঘরেই তো তা জাল বুনে রেখেছে।মাঝে মধ্যে লোক দেখানো অভিযান চলে প্রশাসনের, আটক হন ক্রেতা ও নিরপরাধ পথচারীরা।সোর্সদের মাধ্যমে পথচলা মানুষের পকেটে ইয়াবা ঢুকিয়েও গ্রেফতার-হয়রানির অসংখ্য নজির রয়েছে। মিরকাদিমের মোকলেস মিয়া বলে পুলিশ এসে ভালো মানুষদের ধরে নিয়ে হয়রানি করে.আর মাদক ব্যবসায়িকরা তদেরই সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছে তবে বরাবরই মাদকের মূল বেপারিরা থাকেন ধরা পড়েনা!