ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ আজ রববিার ঠাকুরগাঁও শ্রী শ্রী রাম কৃষ্ণ আশ্রম, আশ্রমপাড়ার আয়োজনে একটি দোলযাত্রা র্যালরি মাধ্যমে হোলি উৎসব পালতি হয়। দুপুরে শ্রী শ্রী রাম কৃষ্ণ আশ্রম থকেে র্যালটিি বরে হয়ে ঠাকুরগাঁয়রে প্রধান প্রধান সড়ক ঘুরে মন্দরিে গয়িে আনন্দ উল্ল্যাসরে মধ্য দয়িে শষে হয়। অন্যদকিে কলযিুগ পাবনাবতারী ভগবান শ্রী শ্রী গৌরসুন্দররে ৫৩১তম আবর্ভিাব তথিি ও শ্রী কৃষ্ণরে দোলযাত্রা উপলক্ষ্যে নগর সংকীত্তণ ও পদযাত্রা শ্রীশ্রী শ্যামসুন্দর গৌড়ীয় মঠ, লস্করা টুপুলী, গড়য়ো, ঠাকুরগাঁও মন্দরি হতে বরে হয়ে প্রায় ২ কলিোমটিার রাস্তা প্রদক্ষণি করে উক্ত মন্দরি প্রাঙ্গনে এসে পদযাত্রা শষে হয়। পরে দোলযাত্রা উপলক্ষ্যে দনিব্যাপী নানা আয়োজনরে মধ্য দয়িে হন্দিু র্ধমালম্বীরা হোলি উৎসব পালন করনে। দোলযাত্রা একটি হন্দিু বষ্ণৈব উৎসব। বহর্বিঙ্গে পালতি হোলি উৎসবটরি সঙ্গে দোলযাত্রা উৎসবটি সর্ম্পকযুক্ত। এই উৎসবরে অপর নাম বসন্তোৎসব। ফাল্গুন মাসরে র্পূণমিা তথিতিে দোলযাত্রা অনুষ্ঠতি হয়। বষ্ণৈব বশ্বিাস অনুযায়ী, ফাল্গুনী র্পূণমিা বা দোলর্পূণমিার দনি বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবরি বা গুলাল নযি়ে রাধকিা ও অন্যান্য গোপীগণরে সহতি রং খলোয় মতেছেলিনে। সইে ঘটনা থকেইে দোল খলোর উৎপত্তি হয়। দোলযাত্রার দনি সকালে তাই রাধা ও কৃষ্ণরে বগ্রিহ আবরি ও গুলালে স্নাত করে দোলায় চড়যি়ে র্কীতনগান সহকারে শোভাযাত্রায় বরে করা হয়। এরপর ভক্তরো আবরি ও গুলাল নযি়ে পরস্পর রং খলেনে। দোল উৎসবরে অনুষঙ্গে ফাল্গুনী র্পূণমিাকে দোলর্পূণমিা বলা হয়। আবার এই র্পূণমিা তথিতিইে চতৈন্য মহাপ্রভুর জন্ম বলে একে গৌরর্পূণমিা নামওে অভহিতি করা হয়। দোলযাত্রা উৎসবরে একটি র্ধমনরিপক্ষে দকিও রয়ছে।ে এই দনি সকাল থকেইে নারীপুরুষ নর্বিশিষেে আবরি, গুলাল ও বভিন্নি প্রকার রং নযি়ে খলোয় মত্ত হয়।