বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
কবে হবে জাতীয় নির্বাচন, জানালেন প্রধান উপদেষ্টা কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৩ মোরেলগঞ্জে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রশাসনের আয়োজনে ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলার উদ্বোধন জাতীয়তাবাদী রেলওয়ে শ্রমিক ও কর্মচারী দলের ৪৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন তারেক রহমান দেশে ফিরবেন কখন, যা বললেন মির্জা ফখরুল গুম-খুনে আর জড়াবে না র‍্যাব : মহাপরিচালক শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যক্রম সমর্থন করে না ভারতের মোদি সরকার সোনারগাঁয়ে দুটি চুনা কারখানার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিছিন্ন পাঁচবিবিতে জনবল সংকট ইউনিয়ন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে ক্যারিবিয়ান জয়ের পর তাসকিন-তাইজুল যা বললেন

ফুলছড়িতে মাটির বদলে বালু দিয়ে নির্মিত হচ্ছে বন্যায় ভেঙ্গে যাওয়া বাঁধ

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৭
  • ১৫২ বার পড়া হয়েছে

 

শেখ হুমায়ুন হক্কানী গাইবান্ধা থেকে : গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার

সিংড়িয়ায় বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধের ভেঙ্গে যাওয়া অংশে মাটির বদলে বালু

দিয়ে নির্মাণকাজ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এখানে শ্রমিক দিয়ে

কাজ করার কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। ফলে একদিকে যেমন শ্রমজীবি

মানুষরা কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অপরদিকে পানির চাপে বাঁধটি আবারও

ভাঙ্গনের কবলে পড়তে পারে বলে মনে করছেন সচেতন এলাকাবাসী।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কার্যালয় সুত্র জানায়, ২০১৬

সালের আগষ্ট মাসে বন্যার পানির চাপে ফুলছড়ি উপজেলার সিংড়িয়া বন্যা

নিয়ন্ত্রন বাঁধের ১৮০ মিটার অংশ ভেঙ্গে যায়। চলতি বছরের গত ১০ এপ্রিল

ভেঙ্গে যাওয়া অংশ সংস্কার কাজ শুরু হয়। আগামী জুন মাসের মধ্যে কাজ শেষ

হবার কথা। এই কাজে ব্যয় ধরা হয় এক কোটি ৬৩ লাখ ৩৪ হাজার ৭৮৮ টাকা।

কাজের দায়িত্ব পান ফেনী জেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স রহমান

ইঞ্জিনিয়ারিং। ব্রক্ষপুত্র বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ প্রকল্পের আওতায় এটি

বাস্তবায়িত হচ্ছে।

নীতিমালা অনুযায়ী, বাঁধ সংস্কার কাজে শতকরা ৩০ ভাগ কাঁদামাটি,

শতকরা ৪০ ভাগ পলি এবং শতকরা ৩০ ভাগ বালু দিয়ে ভেঙ্গে যাওয়া অংশ ভরাট

করার কথা। শুধু তাই নয়, ভরাট করতে হবে শ্রমিক দিয়ে মাটি কেটে। এ

ছাড়া বাঁধটি মজবুত করতে ভেঙ্গে যাওয়া অংশ ভরাট করার পর দুইপাশেই

স্যান্ড সিমেন্টের বস্তা দিতে হবে।

বৃহস্পতিবার সিংড়িয়া বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ দেখা গেছে, কোনো

শ্রমিক নেই। দুইটি স্কাভেটর মেশিন দিয়ে নদী থেকে বালু কাটা হচ্ছে।

সেই বালু একটি চেইনড্রোজার মেশিন দিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ অংশে ফেলা

হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451