বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
কবে হবে জাতীয় নির্বাচন, জানালেন প্রধান উপদেষ্টা কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৩ মোরেলগঞ্জে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রশাসনের আয়োজনে ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলার উদ্বোধন জাতীয়তাবাদী রেলওয়ে শ্রমিক ও কর্মচারী দলের ৪৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন তারেক রহমান দেশে ফিরবেন কখন, যা বললেন মির্জা ফখরুল গুম-খুনে আর জড়াবে না র‍্যাব : মহাপরিচালক শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যক্রম সমর্থন করে না ভারতের মোদি সরকার সোনারগাঁয়ে দুটি চুনা কারখানার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিছিন্ন পাঁচবিবিতে জনবল সংকট ইউনিয়ন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে ক্যারিবিয়ান জয়ের পর তাসকিন-তাইজুল যা বললেন

ফ্রান্সে কঠোর নিরাপত্তায় ভোটের অপেক্ষা

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় রবিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৭
  • ২৩২ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ঃ 

কড়া নিরাপত্তার মধ্যে আজ ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। মাত্র তিন দিন আগেই সেখানে এক বন্দুকধারীর হামলার ঘটনায় এক পুলিশ সদস্য মারা যাওয়ার পর নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবারের সেই হামলার পর ফ্রান্সজুড়ে ৫০ হাজার পুলিশ ও সাত হাজার সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়।

দেশটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১১ প্রার্থী লড়াই করছেন।

পশ্চিমা বিশ্বে সম্প্রতি বেশ কিছু নির্বাচনের মতো এটিও আলোচিত হচ্ছে, কারণ এখানেও উদারপন্থী নীতি এবং মূলধারার রাজনীতির প্রতি এক ধরনের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হয়েছে। শীর্ষ প্রার্থীদের মধ্যে উগ্র-বামপন্থী থেকে উগ্র-ডানপন্থী মতবাদের প্রার্থী রয়েছেন।

প্রথম ধাপের ফলাফলে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা দুজন প্রার্থীকে নিয়ে ১৫ দিন পর আবারও ভোটাভুটি হবে।

প্রার্থীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় নির্বাচন নিয়ে গতবারের তুলনায় এবার উত্তেজনাও বেশি বলে বিবিসি বাংলাকে জানান ফ্রান্সে দীর্ঘদিন বসবাসরত বাংলাদেশি ব্যবসায়ী টি এম রেজা।

১১ প্রার্থীর মধ্যে চারজনের প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাঁরা হলেন রক্ষণশীল প্রার্থী ফ্রাঁসোয়া ফিলন, উগ্র-ডানপন্থী মারি লে পেন, উদার মধ্যপন্থী ইমানুয়েল ম্যাক্রন এবং উগ্র-বামপন্থী জঁ-লুক মেলেশন।

প্রার্থীরা ফ্রান্সে অনেক বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন। ইউরোপ, অভিবাসন এবং ফরাসি পরিচয় নিয়ে তাঁদের প্রত্যেকের চিন্তাভাবনা নাটকীয়ভাবে আলাদা।

তবে ইস্যু হিসেবে সাধারণ ফরাসিদের কাছে অর্থনীতি এবং কর্মসংস্থান বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে বলে জানান টি এম রেজা। তিনি বলেন, ফ্রান্সে অন্যান্য অভিবাসীর মতো বাংলাদেশি অভিবাসীরা প্রথাগতভাবে বামপন্থীদেরই ভোট দিয়ে আসছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451