ক্রাইমরিপোর্টার নীলফামারী ঃ
নীলফামারীর ডিমলা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক ও দৈনিক যুগান্তরের
ডিমলা প্রতিনিধির নামে মিথ্যা নাটকীয় মামলা দিয়ে উল্টো তারই
উপর সন্ত্রাসী হামলা,মটরসাইকেল ভাংচুরের পর এবার সন্ত্রাসীরা
প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকদের বিভিন্ন মোবাইল নম্বর থেকে
মিথ্যা মামলা ও হামলার হুমকি প্রদান করছে। ডিমলা প্রেসক্লাবের সকল
সাংবাদিকদের নিরাপত্তা চেয়ে ডিমলা প্রেসক্লাবের সভাপতি
মাজহারুল ইসলাম লিটন ডিমলা থানার সাধারন জিডি নং- ৩৫৬ দায়ের
করতে বাধ্য হয়েছেন।
এ দিকে ডিমলা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদককে হত্যা চেষ্টার
অভিযোগে ৯ জনকে আসামী করে শুক্রার ( ৫মে) মামলা নং-০৬/৮৪ মামলা
দায়ের করেন। পরদিন স্থানীয় সাংবাদিকরা মানব বন্ধন করে আসামীদের
গ্রেফতারের দাবী জানায়। সাংবাদিক হত্যা চেষ্টার আসামীরা প্রকাশ্যে
ঘুরে বেড়ালেও পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না।
পুলিশের রহস্যজনক ভুমিকা নিয়ে এলাকার সুধী, সচেতন সমাজ ও
সুনাগরীকদের মনে নানান রকম প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কেনোনা গত
৪মে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ডিমলা প্রতিনিধি বিরুদ্ধে মামলা দিলেও
পুলিশ তা ৩মে আগাম তারিখে নথিভুক্ত করেন। পুলিশ যুগান্তর
প্রতিনিধি বিরুদ্ধে মামলায় সময়ের আগে নথিভুক্ত করায় এলাকার
লোকজন বিষয়টি পুলিশের অতিউৎশায়ী হিসেবেই দেখেছেন।
এবং গত সোমবার আদালত থেকে ডিমলা উপজেলার যুগান্তর
প্রতিনিধি জাহিদ জামিন নিলেও তাকে হত্যা চেষ্টার আসামীর
প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। ডিমলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি মাজহারুল
ইসলাম লিটন বলেন, পুলিশ অতিউৎশায়ী হয়ে ডিমলা প্রেস ক্লাবের
সাধারন সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা পেয়ে তড়িঘড়ি করে তা নথিভুক্ত
করেছেন।
অথচ উপজেলার শত শত ভুক্তভোগী সাধারন মানুষ বিভিন্ন ঘটনার শিকার
হয়ে ডিমলায় থানায় লিখিত অভিযোগ করে মাসের পর মাস অতিবাহিত
হলেও তা নথিভুক্তর মুখ দেখেনা! সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা অভিযোগ
৪ই মে দিলেও তা আগের দিন ৩ই মে রাতে থানায় নথিভুক্ত হয়েছে!
যুগান্তর প্রতিনিধিকে হত্যার চেষ্টা মামলার আসামীদের আগামী
বৃহস্পতিবারের মধ্যে গ্রেফতার করা না হলে আবারও স্থানীয় সকল
সাংবাদিকগন আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিমলা থানার এসআই মাসুদ মিয়া বলেন,