সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:২২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ বন্যায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনের প্রাণহানি ধামরাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের স্মরণে শোক সভা ও দোয়া 

পদ্মার বুকে দৃশ্যমান কোটি মানুষের হৃদয়ের সপ্নের পদ্মা সেতু

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
  • ১৭২ বার পড়া হয়েছে

 

জেলা প্রতিনিধিঃ

পদ্মা নদীতে জাজিরা প্রান্তে ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারের ওপর
স্প্যান বসানো হয়েছে। আর এতে প্রথমবারের
দৃশ্যমান হলো বহুল আলোচিত পদ্মা সেতু। শনিবার
সকাল সোয়া ১০টার দিকে সড়ক পরিবহন ও
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পদ্মাসেতুর দৃশ্যমান
কাজের উদ্বোধন করেন। এতে উপস্থিত ছিলেন- সেতু
বিভাগের সিনিয়র সচিব খন্দকার আনোয়ারুল
ইসলাম, স্থানীয় সংসদ সদস্য শাগুফতা এমিলিসহ
অন্যরা। এ সময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের
জবাবে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, পদ্মা সেতু
এখন দৃশ্যমান বাস্তবতা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
একক নেতৃত্বে স্বপ্নের এই সেতুর কাজ এগিয়ে
চলছে দ্রুত গতিতে তিনি আরো জানান, স্প্যান
স্থাপনের কাজ উদ্বোধনের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে
আমন্ত্রণ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু জাতিসংঘের
অধিবেশনের কাজে প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে

যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। তিনি দেশে ফিরলে আজকের এই
কাজের অগ্রগতি উদযাপন করা হবে। আগের ঘোষণা
অনুযায়ী ২০১৮ সালে পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ শেষ
হবে কিনা এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের
জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, যথাসময়ে কাজ শেষ
করতে আমরা আশাবাদী। এদিকে, ৩৯ ও ৪০ নম্বর
পিলারের কাজও শেষের পথে। এরই মধ্যে একটি স্প্যান
মাওয়া থেকে পিলারের কাছে নেওয়া হয়েছে। এই দুই
পিলারের ওপর খুব শিগগিরই স্প্যান বসানো হবে বলে
আশা করছ্ধেসঢ়;ন পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্বাহী
প্রকৌশলী (মূল সেতু) দেওয়ান আবদুল কাদের। মোট
৪২টি পিলারের ওপর নির্মিত হবে পদ্মা সেতু। এর
মধ্যে ৪০টি পিলার নির্মাণ করা হবে নদীর বুকে।
দুই প্রান্তে দুটি পিলার নির্মাণ করা হবে নদী
তীরে। একটি পিলার থেকে আরেকটির দুরত্ব ১৫০
মিটার। নদীর বুকে যে পিলারগুলো বসবে, তার
প্রতিটির জন্য ছয়টি করে পাইলিং করতে হবে।
পাইলের গভীরতা হবে ৯৮ থেকে ১২২ মিটার। মোট
২৪০টি পাইলের মধ্যে ১৮টির কাজ শেষ হয়েছে;
নির্মাণকাজ চলছে ১১৪টির। ১০৮টির কাজ এখনও
শুরু হয়নি।

২০০১ সালে পদ্মা সেতুর ভিত্তির প্রস্তর স্থাপন করেন
তৎকালীন সরকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর
প্রায় আট বছর থমকে ছিল সেতু নির্মাণের
উদ্যোগ। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর
সেতু নির্মাণের পরিকল্পনায় গতি আসে। ২০১২
সালে বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির অপবাদ দিয়ে ১২০
কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি বাতিল করায় পদ্মা সেতু
প্রকল্প অনিশ্চয়তায় পড়ে। পরের বছর সরকার নিজস্ব
অর্থায়নে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০১৪
সালের ডিসেম্বরে ঠিকাদার নিয়োগে চুক্তি হয়।
২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর
মূল অবকাঠামো নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। ৬
দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সেতু নির্মাণে
ব্যয় ধরা হয়েছে ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ
টাকা। মূল সেতু নির্মাণে ব্যয় হবে ১২ হাজার
১৩৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। সেতু নির্মাণ করছে
চায়না মেজর ব্রিজ করপোরেশন। নদীশাসনের কাজ
করছে আরেক চীনা প্রতিষ্ঠান সিনোহাইড্রো
করপোরেশন। ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা
ব্যয়ে মাওয়া ও জাজিরায় নদী তীরে নির্মিত হচ্ছে
১২ কিলোমিটার বাঁধ। সেতুর মাওয়া প্রান্তে এক
দশমিক ৪৭ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট (ঝুলন্তপথ)

থাকবে। জাজিরা প্রান্তে ঝুলন্ত পথ থাকবে এক
দশমিক ৬৭ কিলোমিটর। ভায়াডাক্ট সেতুকে যুক্ত
করবে সংযোগ সড়কের সঙ্গে। পদ্মা সেতুর উচ্চতা
হবে ১৩ দশমিক ৬ মিটার বা প্রায় ৪৪ ফুট।
নীচতলায় (লোয়ার ডেক) চলবে ট্রেন। দ্বিতীয় তলায়
(আপার ডেক) গাড়ি চলাচলের জন্য থাকবে চার লেনের
সড়ক। আজ সকালে ৩৭-৩৮, নম্বর পিয়ারের কাজ হয়ে
গেছে পদ্মা সেতুর মূল স্প্যান, নদীর মাঝে দৃশ্যমান
পাইলের উপরে উঠানো হয়েছে। পদ্মা সেতু প্রকল্পের
কাজ এগিয়েছে ৪৭ দশমিক ৫ শতাংশ। শিঘ্রই
উঠবে বাকি স্প্যান গুলো কর্তৃপক্ষ শুরুতে যে
লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল, তা অনেকটা এগিয়ে।
এর আগে পিয়ারের ওপর ইস্পাতের মূল কাঠামো স্থাপন
কিছুটা পিছিয়ে ছিল। প্রকল্পের কাজের এই
পর্যায়ে নদীর তলদেশের মাটির কিছু সমস্যার কারণে
এমনটা হয়েছে। প্রকল্পের নথি ও কর্মকর্তাদের সুত্রে
এ তথ্য জানা গেছে। ৬ মিটার উচ্চতার পিয়ার
ক্যাপ’ ১১মিটার পিয়ারের উপরে বসানো হবে
অর্থাৎ, ৪র্থ তলা দালান সমান নদীর পানি লেভেল থেকে
মোট ১৭মিটার উচুতে, তার উপড় বসবে সেতুর
ছাদ গাড়ি চলাচলের জন্য।

সরজমিনে ঘুরে দেখা যায়, গত বছরের ডিসেম্বর
মাসেই পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে দুটি
পিয়ারের মধ্যে একটি ইস্পাতের কাঠামো (স্প্যান)
বসানোর লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছিল। নকশা
অনুসারে ইস্পাতের এই কাঠামোর ভেতর দিয়েই হবে
রেলপথ। আর ওপর দিয়ে থাকবে যানবাহন চলাচলের পথ। যে
কাঠামে তৈরীর কাজ চলছে জাজিরায়। এখন
কাঠামো বসানোর কাজ শুরু, সেতু বিভাগের
কর্মকর্তারা বলছেন, পদ্মা সেতুর মূল কাঠামো
প্রথমে বসানো হবে দক্ষিণ প্রান্তে। ফলে জাজিরার
দিক থেকে সেতু টি দৃশ্যমান হবে। সরকার নিজস্ব
অর্থায়নে পদ্মা সেতু প্রকল্প উদ্যোগ নেওয়ার পর
একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করে সেতু বিভাগ।
সেই পরিকল্পনায় চার বছরে অর্থাৎ ২০১৮ সালের
নভেম্বরের মধ্যে মূল সেতু ও নদীশাসনের কাজ শেষ করার
কথা বলা হয়েছে। সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ২০১৮
সালের মধ্যে পদ্মা সেতু যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে
দেওয়ার কথা একাধিকবার মাওয়া প্রান্তে
সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। মাওয়া ও শরীয়তপুরের
জাজিরার মধ্যে ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সেতুর
নির্মাণকাজ চলছে। দুই পাড়ের ডাঙার অংশ ধরলে

দৈর্ঘ্য হবে ৯ কিলোমিটারের বেশি। তিন দফা
সংশোধনের পর পদ্মা সেতু প্রকল্পের ব্যয় দাঁড়িয়েছে
২৮ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা। সাধারণত তিনবারের
বেশি প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধনের সুযোগ নেই।
তবে পদ্মা সেতু প্রকল্পে প্রয়োজন হলে আরও
সংশোধনের সুযোগ রাখা হয়েছে। গত সংক্রান্ত
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূল সেতু ৩৭ শতাংশ ও
নদীশাসনের কাজ ৩০ শতাংশ এগিয়েছে। এর বাইরে
দুই পারের সংযোগ সড়ক, টোল প্লাজা, সহায়ক
অবকাঠামো, পুনর্বাসনের কাজ প্রায় শেষ। ৩হাজার
২শ ” টন ওজনের স্প্যান টি ৪”হাজার টন ক্ষমতার ক্রেন
দিয়ে পিয়ারের স্থানে বসানোর কাজ চলমান আছে।
সেতু বিভাগের দুজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না
করার শর্তে বলেন, সরকার নির্বাচনের আগেই
সেতুটি চালু করতে চায়। সবাই সর্বাত্মক চেষ্টাও
করছে। কিন্তু পদ্মা নদীর গঠন এবং এর আচরণ নানা
অনিশ্চয়তায় ভরা। ফলে মূল সেতু ও নদীশাসনের কাজ
বেশ জটিল। প্রতি পদে পদে চ্যালেঞ্জ আসছে। এরপরও
সময়মতো কাজ শেষ করার ব্যাপারে আশাবাদী তাঁরা।
সেতু বিভাগ সূত্র জানায়, পদ্মা সেতু প্রকল্পে এখন
প্রায় তিন হাজার লোক কাজ করছে। তবে কর্মীর
সংখ্যা বাড়ে-কমে। শুকনো মৌসুমে বেশি লোক

কাজ করে। আবার বর্ষায় কিছুটা কমে যায়। এখান
কার কর্মরতদের মধ্যে আট শতাধিক বিদেশি, যাঁদের
বেশির ভাগই চীনের। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত,
জাপানসহ আরও অনেক দেশের নাগরিক আছেন।
তাঁদের বেশির ভাগ পরামর্শক। সেতু প্রকল্পে এখন
পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকার উপড়ে
খরচ হয়েছে।
পদ্মা সেতু এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, নদী ও ভাঙা
মিলিয়ে ১৭টি স্থানে বড় বড় ক্রেন ও অন্য যন্ত্র
বসিয়ে কাজ চলছে। এই স্থানগুলোতে পিয়ার উঠবে।
১ থেকে ৪২ পর্যন্ত নম্বর দিয়ে প্রতিটি পিলারের
স্থান চিহ্নিত করা আছে। ১৭টি পিয়ারের স্থানে
কোথাও চলছে পাইল বসানোর কাজ। কোথাও পাইলের
ওপরে ক্যাপ নির্মাণ হচ্ছে। এই ক্যাপের ওপরেই পিলার
নির্মাণ করা হবে। সেতু বিভাগ সূত্র জানায়,
নদীতে থাকা ৪০টি পিয়ারের নিচের পাইল ইস্পাতের।
আর ডাঙার দুটি পিলারের পাইল কংক্রিটের। নদী ও
ডাঙা মিলে ছয়টি পিলার নির্মাণের স্থানে এখন
পর্যন্ত পাইল বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। বাকি
১১টি পিয়ারের স্থানে পাইল বসানোর কাজ চলমান
আছে। আর তিনটি স্থানে পাইলের ওপর ক্যাপ বসানো
হয়েছে, যার ওপর নির্মাণ করা হবে সপ্নের পদ্মা

সেতু এ বিষয়ে সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা
জানিয়েছেন, এসব ভারী কাঠামো নির্মাণ মাঠ
থেকে উঠিয়ে পিয়ারের ওপর বসানোর জন্য চার হাজার
টন ক্ষমতা সম্পন্ন একটি ক্রেন এসেছে গত বছরের
অক্টোবরে। কাজ দেরি হওয়ার কারণে সাদা রঙের এই
ক্রেন মাঝনদীতে অলস বসিয়ে রাখা হয়েছিল বেস
কিছু দিন। কাজ দেরি হয়েছে বলে এখন একটির
বদলে একসঙ্গে পাঁচটি স্প্যান বসানোর পরিকল্পনা
নেওয়া হয়েছে। ৩৭ থেকে ৪২ নম্বর পর্যন্ত পিয়ারের ওপর
এসব স্প্যান বসানো হবে। এর সব কটিই জাজিরায়
অবস্থিত। দ্বিতল পদ্মা সেতুর নিচের অর্থাৎ ভেতরের
অংশে রেললাইন বসাতে হবে। এর জন্য আলাদা প্রকল্প
আছে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের। আর ইস্পাতের কাঠামোর
ওপরের অংশে যান চলাচলের উপযোগী পথ তৈরি করতে
দুই মিটার পুরো তিন হাজার কংক্রিটের স্প্যান
বসানো হবে। এর ওপর দেওয়া হবে বিটুমিনের স্থর।
সংশ্লিষ্টরা বলেন, বিপুল ওজনের ইস্পাতের কাঠামো
মাওয়া প্রান্তে রেখে দেওয়া হয়েছে। স্থাপন করার জন্য
জাজিরায় ক্রেনে করে পরিবহনের সময় ঝড়ের কবলে
পড়বে কি না, সেই শঙ্কা কাজ করছে কর্মকর্তাদের
মধ্যে। এ জন্য জাপান থেকে আবহাওয়ার পূর্বাভাস
দেওয়ার আধুনিক যন্ত্র কেনার উদ্যোগ নেওয়া

হয়েছে। এটি ২৪ ঘণ্টা আগেই আবহাওয়ার অবস্থা
জানাবে। মোট ২৪০টি পিয়ারের মধ্যে ১২৬টি পাইল
নকশায় উল্লেখ করা গভীরতায় বসালেই চলবে বলে
সিদ্ধান্ত হয়। পদ্মা সেতুর প্রকল্পের মূল সেতু ও
নদীশাসনের কাজ তদারক করছে কোরিয়ান
এক্সপ্রেসওয়ে নামে একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান।
তাদের ওপরে রয়েছে ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীর
নেতৃত্বাধীন বিশেষজ্ঞ প্যানেল। ১১ সদস্যের এই
প্যানেলে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান ও কলম্বিয়ার
সেতু বিশেষজ্ঞরা রয়েছেন। বিশেষজ্ঞদের সিদ্ধান্ত
পাওয়ার পর নকশায় উল্লেখ করা গভীরতার চেয়ে আট
মিটার বাড়িয়ে ৬২টি পাইল ১২৮ মিটার পর্যন্ত
বসানো হয়েছে। আর কোনো পাইলের গভীরতা
বাড়ানো প্রয়োজন কি না, তা জানার জন্য আরও
পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে বলে সূত্র জানিয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451