বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:১৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নিষিদ্ধ হওয়া ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার রাজধানীতে নিষিদ্ধঘোষিত হিজবুত তাহরীরের ২ সদস্য গ্রেপ্তার বগুড়ায় আইন কর্মকর্তা নিয়োগ বিএনপি-জামায়াতপন্থি ১০৭ জন অতি বৃষ্টির কারণে লালমনিহাট জেলায় বন্যা নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত বগুড়ায় ট্রাক পরিবহনের সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার আত্মসাৎ ও মামলা টিএমএসএস সদস্যদের (RAISE) প্রকল্পের উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম

বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের ৩২ কোটি হাত এখন ঐক্যবদ্ধ ভাবে মানবতার কল্যাণে কাজ করছে!

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় সোমবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৭
  • ১৭৪ বার পড়া হয়েছে

 

হেলাল শেখ ,ঢাকা ঃ
বাংলাদেশের প্রায় ১৬ কোটি মানুষের ৩২ কোটি হাত এখন ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে, এবং মানবতার কল্যাণে কাজ করছেন।
বিশেষ কিছু বিষয় আমাদের সবার জানা দরকার। ১৬ কোটি জনগণের যে জনপ্রতিনিধি প্রধান-তিনি হলেন,
বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।
বিশেষ করে বাংলাদেশের জনগণ শান্তি প্রিয়-১৯৭১ সালে মুক্তি যুদ্ধ-সেই যুদ্ধে ৯ মাসে অনেক মা-বোনকে
নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। বিনা বিচারে লাখ লাখ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। তাজা রক্তের দাগ এখনো রয়ে
গেছে বাংলার মাটিতে। যার ডাকে বাঙালীরা যুদ্ধে গিয়ে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছেন, তাহার ২ কন্যা ছাড়া
পরিবারের সবাইকে হত্যা করেছে নিষ্টুর অমানুষগুলো। আজ সেই মহান নেতা শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের মাঝে না
থাকলেও তার স্মৃতি ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে অন্তরে রয়েছে। বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা
তার জীবন বাঁজি রেখে তিনি ১৬ কোটি মানুষের ৩২ কোটি হাতকে শক্তিশালী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ
করার আহব্বান জানিয়েছেন। তবে আমার লেখা একটি কবিতা লাইন মনে হলো, তাই লেখছি, স্বাধীনতা আমরা
সকলেই চাই, এ স্বাধীনতা পাওয়া সহজ নয়-এ স্বাধীনতা পেতে যদিও মা-বোন কলঙ্কিত হায়। পেয়েছি যে
স্বাধীনতা-এ স্বাধীনতা হারাতে চাই না আর। অনেকেই বলেন, আমাদের স্বাধীনতা কোথায়? এখনও অনেক মা-বোন
ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন-এ যেন দেখার কেউ নেই। জনপ্রতিনিধি, পুলিশ, সাংবাদিক, আইনজীবিসহ
সবাই যদি সচেতনতা মূলক প্রচার ও প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করেন তাহলে মা-বোনেরা অনেকটা
নিরাপত্তা পাইবেন। অভিযোগ বা নেতা, মন্ত্রীর কাছে বিচার দেয়া হলে তারা সঠিক বিচার করেন বলে অনেকেরই
অভিমত। সবার সে স্থান চেনা বা জানার দরকার।
বিশেষ করে ১/ রাষ্ট্রপ্রতির সচিবালয়-ক. পাবলিক বিভাগ, খ. আপন বিভাগ। ২/ প্রধানমন্ত্রী সচিবালয়-ক.
প্রধানমন্ত্রীর কার্যক্রম, খ. মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ, গ. বিশেষ সম্পর্ক বিভাগ, ঙ. নির্বাচন কমিশন সচিবালয়। ৩/
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়-ক.সংস্থাপন, খ. বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন সচিবালয়। ৪/ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়-ক.প্রতিরক্ষা
বিভাগ। ৫/ আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়-ক. আইন ও বিচার, খ. জাতীয় সংসদ সচিবালয়। বাংলাদেশের
বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং অধীনস্ত বিভাগ রয়েছে প্রায় ৩৮টি। তথ্য সুত্র কমপিউটার বিসিএস প্রিলিমিনারী
গাইড থেকে নেয়া হয়েছে।
বিশেষ করে বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো- ৬৪ জেলা নিয়ে বর্তমানে ৮টি বিভাগ। তথ্য মতে আগের পুলিশ আর
বর্তমান পুলিশ বাহিনী একরকম নয়। সারা দেশে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গি দমন এমন কি সকল অপরাধীদের গ্রেফতার
করতে সাহসী ভুমিকা রাখছেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। পুলিশের সবচেয়ে উচ্চ পদের নাম- ইন্সপেক্টর জেনারেল অব
পুলিশ। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সকল পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছেন এই বাহিনীর সদস্যরা। অভিযোগ থাকতেই পারে,
সবাই যে খারাপ তা নয়। এবার ওঠে আসে এক নীতিবান পুলিশ অফিসারের কথাঃ তিনি আর কেউ নন, ঢাকা জেলার
সাবেক পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান হাবিব। তিনি সাধারণ মানুষের খুব কাছের বন্ধু! তিনি
কখনো বেদে পল্লীর নারীদের দেবতা, কখনো নায়ক, কখনো মহামানব। বর্তমানে তিনি অতিরিক্ত ডিআইজি
হিসেবে পুলিশের হেড কোয়ার্টাস এ সততার সাথে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করছেন। বিভিন্ন মিডিয়া
সুত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বাংলাদেশের মুলত সমস্যা হচ্ছে মিয়ানমারের মুসলিম রোহিঙ্গা। বিনা বিচারে
তাদেরকে হত্যা করছে বদ্ধরা। এ বিষয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন সারা বিশ্বের বিবেগবান মানুষ। অন্যদিকে বিভিন্ন
বিষয়ে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সুনাম নষ্ট করতে একটি মহল অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে সংলাপ করছেন নির্বাচন
কমিশন (ইসি)। গত রোববার পর্যন্ত নিবন্ধিত ৪০টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ২৭টির সাথে সংলাপ সম্পন্ন হয়েছে।
এ সংলাপে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে ইসির কাছে নানা সুপারিশ উপস্থাপন করেছে দলগুলো। সংলাপে অংশ নিয়ে
নির্বাচনে সেনা মোতায়েন ও ভোটের আগে সংসদ ভেঙে দেয়ার পক্ষে মত দিয়েছে বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল।
লিখতে গেলে ইতিহাস হবে। তবে সুত্র জানায়, ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারির আগের ৯০ দিনের মধ্যে একাদশ সংসদ
নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সেই হিসেবে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবরের পর শুরু হবে একাদশ সংসদ
নির্বাচনের সময় গণনা। মানবতায় বাংলাদেশ-চলমান ঘটনার আলোকেই বলা যেতে পারে বিশ্বের অন্য সব দেশের চেয়ে
বাংলাদেশের মানুষ অনেকটা ভালো আছেন সবাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451