মির্জাপুর (টাঙ্গাইল)- প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের বহুরিয়া চান্দুলিয়া গ্রামে অবৈধভাবে
ভেকু দ্বারা মাটি কেটে ড্রাম ট্রাক দ্বারা মাটি প্রাচার করা হচ্ছে বিভিন্ন ইটের ভাটায়। ফলে বেহাল
অবস্থা হচ্ছে জনপথ। কিছু সিন্ডিকেট প্রভাবশালী মাটি ব্যবসায়ীরা এই ঘটনা ঘটাচ্ছে এবং লক্ষ লক্ষ
টাকা হাতিয়ে নিতেছেন তারা।চান্দুলিয়া গ্রামের মো: লতিফ সিকদরের নিজ আবাদি জমির সাথে
ডাওরিয়ার ক্ষেত থেকে অবৈধ অনিয়মভাবে ভেকু দ্বারা মাটি কাটেেছ আইন অম্যান্যকারী প্রভাবশালী
ব্যক্তিরা।মো: লতিফ সিকদার বলেন, যেভাবে মাটি কাটতেছে এই ব্যবসায়ীরা কিছু দিন পরেই আমার ও
লতিফ মিয়ার ক্ষেত ভেঙ্গে পরবে এবং আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্থ হব। এই ব্যপারে মির্জাপুর থানায় একটি
অভিযোগ দায়ের করি। অভিযোগের প্রেক্ষিতে মির্জাপুর থানার এ,এস,আই মো: ফেরদৌস ঘটনাস্থলে
গিয়ে মাটি কাটা বন্ধ করেন। কিন্তুু আলহাজ¦ মিয়া ও কামাল মিয়া নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে তার দলবল দ্বারা
মাটি কেটে ড্রামট্রাক দ্বারা সাপ্লাই দিচ্ছে বিভিন্ন ইটের ভাটায়। রিপন মিয়া নামে এক ব্যক্তি
উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা ইসরাত সাদমীন এর পরিচয়ে লতিফ সিকদারকে ভয় দেখান। তিনি বলেন আমি
ইউ, এন, ও সাহেবের সাথে থাকি। রিপন মিয়ার মিনি ড্রামট্রাকের সিরিয়াল নম্বর ৩০৭২ এবং মিনি
ড্রামট্রাক,বড় ড্রামট্রাক চলাচলে দেওহাটা থেকে বহুরিয়া পাকা রাস্ত্ধসঢ়;া ভেঙ্গে মানুষ চলাচলে অনুপযোগী
হয়ে পরেছে।রাস্তার বেহাল অবস্থার কারনে প্রতিনিয়ত দু-চারটি দুর্ঘটনা ঘটছে জানান এলাকাবাসী। এই
রাস্তায় প্রতিদিন প্রায় এক হাজারের ছাত্রছাত্রী এবং হাজার হাজার মানুষ চলাফেরা করে। তারা আরও জানান
মীর দেওহাটা গ্রামে দুই ও তিন ফসলীয় জমিতে বাইশটি ইটের ভাটা ও একটি পেপার মিল গড়ে উঠেছে।
শব্দদূষন ও বায়ুদুষনের কারনে ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরা বিভিন্ন ভাবে রোগাক্রান্ত হচ্ছে।ইতিমধ্যে
উপজেলা র্নিবাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিিিখতঅভিয্ধেসঢ়;াগ দায়ের করেছেন এলাকাবাসী। অভিযোগ
দেওয়ার পরও এর প্রতিকার পাচ্ছেনা জানিয়েন এলাকাবাসী।এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত
সাদমীন এর সাক্ষাতে তিনি বলেন অতি শিঘ্রই এর দ্রুত ব্যব¯া’্ধসঢ়;া নিব।