ছলিমউল্ল্যা ,নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ-
জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদের মূল উদ্দেশ্য হল যে, শেখ হাসিনার অতীত ও
বর্তমান উন্নয়নের কার্যকলাপ জনগণের সামনে তুলে ধরা। এছাড়াও
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ গুলো সম্পন্ন করা হল জননেত্রী শেখ
হাসিনা পরিষদের উদ্দেশ্য। আজকের সভায় আলোচনা করা হল জাতিসংঘ
ইতিমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে যে, বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হতে উন্নয়নশীল
রাষ্ট্রের তালিকায় প্রবেশ করেছে এবং এই উন্নতি ধরে রাখতে হবে।
জাতিসংঘ কিছু শর্ত আরোপ করেছেন, সেই শর্ত আমাদের পূরণ করতে
হবে। তারই ধারাবাহিকতায় দেশরতœ, ডিজিটাল বাংলার রূপকার, বিশ^
মানবতার জননী, গণতন্ত্রের মানসকন্যা, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার কারিগর, বিশ^নন্দিত
জনপ্রিয় নেত্রী বিশ^ব্যাপী উন্নয়নের মডেল হিসাবে খ্যাতিপ্রাপ্ত নেত্রী,
ঐতিহ্যবাহী ঐতিহাসিক সবচেয়ে প্রাচীনতম ঐতিহ্যবাহী সংগঠনের
বারবার নির্বাচিত বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি, বাংলার জনগণের
আশা-আকাঙ্খার শেষ আশ্রয়স্থল, মাননীয় সফল প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ
হাসিনার হাত কে শক্তিশালী করতে হবে। কারন এই যে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের
তালিকায় যে আসলো, এটা জননেত্রী শেখ হাসিনার অবদান, ২১শে
ফেব্রুয়ারী যে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসাবে স্বীকৃত পেল সেটাও
দেশরতœ শেখ হাসিনার অবদান। ৭-ই মার্চের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধুর ভাষণ
দেরীতে হলেও ইউনেস্কো কর্তৃক শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসাবে আন্তর্জাতিক
রেজিষ্ট্রারে লিপিবদ্ধ হয়েছে যাহা ওয়ার্ল্ডস ডকুমেন্টারি হেরিটেজ
হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এটাও দেশরতœ শেখ হাসিনার অবদান।
আজকের শেখ হাসিনা পরিষদের বক্তরা হলেন,
প্রধান অতিথি জনাব বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবদুর রশীদ, সভাপতি জনাব
আবদুর রহমান, সাধারন সম্পাদকঃ অধ্যক্ষ কে. এম. হাসান, স্বাস্থ্য বিষয়ক
সম্পাদক ডাঃ জি. এম. শহীদ, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জনাব জামাল
হোসাইন, প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক মোঃ আলমগীর হোসেন, সাধারন
সম্পাদক মহানগর উত্তর জনাব মোঃ মিজানুর রহমান, কেন্দ্রীয় কমিটির
সহ-সম্পাদক জনাব মোঃ এনাল খান, আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক পলাশ
সরকার, কেন্দ্রীয় সদস্য মোসাম্মৎ জান্নাতুল ইসলাম, মোসাম্মৎ লাকী
পারভীন এছাড়াও আরো অন্যান্য সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও সভার শেষে মিলাদ ও দোয়ার পরে মধ্যাহ্নভোজনের আয়োজন করা হয়।