সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:১১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ বন্যায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনের প্রাণহানি ধামরাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের স্মরণে শোক সভা ও দোয়া 

নৌকা মার্কায় ভোট দিলে কেউ খালি হাতে ফেরে না : শেখ হাসিনা

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় রবিবার, ১ এপ্রিল, ২০১৮
  • ২৪৯ বার পড়া হয়েছে
নৌকা মার্কায় ভোট দিলে কেউ খালি হাতে ফেরে না : শেখ হাসিনা

বাংলার প্রতিদিন ডটকম ঃ-

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যারা স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না তারা আবার কিসের উন্নয়ন করবে? দুর্নীতি করে যারা দেশকে ধ্বংস করেছে তাদের জনগণের কাছে যাওয়ার কোন অধিকার নেই।

রোববার চাঁদপুর স্টেডিয়ামে আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দিতে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত লুটপাট করে, নির্যাতন করে, মানি লন্ডারিং করে। তারা সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, গ্রেনেড হামলা করে। মানুষ পুড়িয়ে মারে। নৌকা মার্কায় ভোট দিলে কেউ খালি হাতে ফেরে না। আমরা উন্নয়নে বিশ্বাসী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য একটাই ছিল জনগণের উন্নয়ন, বাংলাদেশের উন্নয়ন। সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে উন্নয়ন করতে পেরেছি।

২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে হারিয়ে দিতে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র ছিল উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তখন আমি আমার দেশের সম্পদ গ্যাস বেচতে রাজি হইনি বলে ক্ষমতায় আসতে দেয়নি। আর খালেদা জিয়া দেশের সম্পদ বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় আসে।

বিএনপির উদ্দেশ্যে প্রধামন্ত্রী বলেন, এতিমদের জন্য টাকা এনে তারা সে টাকা চুরি করেছে। খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে এবং বড় ছেলে ৯৮০ কোটি টাকা ব্যাংক থেকে লুট করে নিয়ে গেছে। টাকা-পয়সা চুরির ঘটনা ধরাও পড়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি জনগণের সেবক। সর্বক্ষণই মানুষের উন্নয়নের কথা চিন্তা করি। ২০০৮ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসে সারাদেশে উন্নয়ন করেছি। মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে দেশের মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছি। ২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচনে না এসে সারাদেশে ধ্বংসলীলা চালিয়েছে, মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে। উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা সফল হয়নি।

তিনি বলেন, জনগণের দোড়গোড়ায় আমরা চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দিয়েছি। শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। বিনামূল্যে বই দিচ্ছি শিক্ষার্থীদের। বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা এসবই আমরা চালু করেছি। মানুষ খেয়ে পড়ে বাঁচতে শিখেছে। আত্মনির্ভরশীল হওয়ার শক্তি পেয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত, বাংলাদেশের একটা মানুষও গৃহহারা থাকবে না। যাদের ঘর নাই, বাড়ি নাই আমরা তাদের বাড়িঘর করে দিচ্ছি। আমরা চাই না দেশের মানুষ ভিক্ষা করে চলুক। এজন্য দেশকে ভিক্ষামুক্ত করার চেষ্টা করছি। এ কাজটি শুরু করেছিলেন খুলনা জেলা প্রশাসক। এজন্য তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উন্নীত হয়েছে। বিশ্ব দরবারে আমাদের মাথা উঁচু হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষের উন্নয়ন। আমরা যা যা ওয়াদা করেছি সব কিছু ঠিকমতো পালন করে যাচ্ছি। ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছি। ২০২১ সালের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করবো। ২০২০ সালে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালন ও ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করবো।

চাঁদপুরের বেশ কিছু উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চাঁদপুরের উন্নয়নে আপনাদের কোনও দাবি করা লাগবে না। নৌকা মার্কায় ভোট দিন, আমরা নিজেরাই চাঁদপুরের সব উন্নয়ন করে দেবো। 

এসময় প্রধানমন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে দেখিয়ে বলেন, আপনাদের এই জনপ্রতিনিধি ডাক্তার। সে আমার কাছে আগেই চাঁদপুরে একটা মেডিকেল কলেজ করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে। কথা দিয়েছি, চাঁদপুরে মেডিকেল কলেজ করে দেবো। এখানে পর্যটনের প্রচুর সুযোগ আছে। বিশেষ করে পদ্মা ও মেঘনা যেখানে মিলেছে নৌভ্রমণের জন্য এ জায়গা সব থেকে সুন্দর। সেই জায়গাটা দেখতে দেশবাসীকে সুযোগ করে দেবো। চাঁদপুরে পর্যটন কেন্দ্র হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, নৌকা আপনাদের মার্কা। নৌকা উন্নয়নের মার্কা। নূহ নবীর (আ.) সময়েও  নৌকা সবাইকে বিপদ থেকে রক্ষা করেছিল। তাই উন্নয়ন ও ধারাবাহিকতা রক্ষায় নৌকা মার্কায় ভোট দিতে সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সব মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। যখন ইলিশ শিকার বন্ধ থাকে তখন আমরা জেলেদের মাসে ৪০ কেজি করে চাল দেই। তাদের দুর্দশা রোধে আমরা পদক্ষেপ নিয়ে যাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, আপনাদের সন্তান কোথায় যায়, কেন যায় সে বিষয়ে আপনারা লক্ষ্য রাখবেন। তরুণ প্রজন্মকে মাদক ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে রাখতে হবে। এজন্য অভিভাবকদের ভূমিকা রাখতে হবে।

চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম দুলালের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়েদুল কাদের, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ডা. দীপু মনি , আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম, কেন্দ্রীয় নেতা সুজিত রায় নন্দী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেজর অব. রফিকুল ইসলাম, ড. শামছুল হক ভূঁইয়া, নূরজাহান বেগম মুক্তা, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ ওচমান গনি পাটওয়ারী প্রমুখ।

চাঁদপুরের ৪৭ প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোববার চাঁদপুর সফরে এসে বেশকিছু প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেছেন। চাঁদপুর স্টেডিয়ামে এসেই প্রধানমন্ত্রী প্রথকে এ প্রকল্পগুলো উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন। এ সফরে চাঁদপুরে ৪৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।

এর মধ্যে ২৪টি ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, ২৩টি উদ্বোধন। উদ্বোধনকৃত উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে : চাঁদপুর জেলা পরিষদের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের (৬ তলা ভিত বিশিষ্ট ৪ তলা পর্যন্ত) স্টাফ কোয়ার্টার, চাঁদপুর পৌরসভার পুরাণবাজার ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানি শোধনাগার, চাঁদপুর পৌরসভার নতুনবাজার ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানি শোধনাগার ও উচ্চ জলাধার, চাঁদপুর জেলার পুরাণবাজার ইব্রাহিমপুর সাখুয়া এলাকার মেঘনা নদীর ভাঙন হতে চাঁদপুর সেচ প্রকল্প সংরক্ষণ প্রকল্প (১ম সংশোধিত), মেঘনা নদীর ভাঙন হতে চাঁদপুর সেচ প্রকল্প এলাকা সংরক্ষণ (হাইমচর) এবং বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বাম তীর সংরক্ষণ প্রকল্প (১ম সংশোধিত), চাঁদপুর সরকারি কলেজের বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছাত্রী নিবাস, চাঁদপুর পুরাণবাজার ডিগ্রি কলেজের ৪ তলা একাডেমিক ভবন, মতলব উত্তর উপজেলার সুজাতপুর ডিগ্রি কলেজের ৪ তলা একাডেমিক ভবন, মতলব উত্তর উপজেলার কালিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের ৪ তলা একাডেমিক ভবন, কচুয়া বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি কলেজের ৪তলা একাডেমিক ভবন, ফরিদগঞ্জ উপজেলার লাউতলী ডা. রশিদ আহম্মেদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের ৪ তলা একাডেমিক ভবন, ফরিদগঞ্জ উপজেলার শোল্লা উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, মতলব উত্তর উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে ভবন, ফরিদগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন, চাঁদপুর জেলার ৮টি উপজেলার ৬০ জন ভূমিহীন ও অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধার জন্য বাসস্থান, হাইমচর উপজেলাধীন চাঁদপুর পুরাণবাজার (ডেলের বাজার)-হাইমচর চরভৈরবী সড়ক উন্নয়ন, চাঁদপুর সদর উপজেলাধীন রালদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সম্প্রসারণ, চাঁদপুর সদর উপজেলাধীন হোসেনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সম্প্রসারণ, চাঁদপুর সদরের আমিনুল হক পৌর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সম্প্রসারণ, কদমতলা পৌর সুপার মার্কেট, স্বৈরাচারবিরোধী ৯০-এর গণ আন্দোলনে শহীদ ছাত্রলীগ নেতা জিয়াউর রহমান রাজু স্মরণে ‘রাজু চত্বর’, ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজি, চাঁদপুর ও মতলব ধনাগোদা নদীর উপর সেতুর (মতলব সেতু)।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপনকৃত প্রকল্পগুলো হচ্ছে : মতলব দক্ষিণ উপজেলার গালিম খাঁ চাঁদপুর-কুমিল্লা সংযোগ স্থানে সীমানা গেইট নির্মাণ, কচুয়া উপজেলার জগৎপুর অংশে চাঁদপুর-কুমিল্লা সংযোগ স্থানে সীমানা গেইট নির্মাণ, ফরিদগঞ্জ উপজেলার চরমান্দারী চাঁদপুর-লক্ষ্মীপুর সংযোগ স্থানে সীমানা গেইট নির্মাণ, মতলব দক্ষিণ উপজেলা পরিষদে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ নির্মাণ, মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ নির্মাণ, কচুয়া উপজেলা পরিষদে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ নির্মাণ, হাইমচর উপজেলা পরিষদে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ নির্মাণ, হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ নির্মাণ, কচুয়া পৌরসভার ভূ-গর্ভস্থ পানি শোধনাগার নির্মাণ, মেঘনা নদীর ভাঙন হতে চাঁদপুর জেলার হরিণা ফেরিঘাট এবং চরভৈরবী এলাকার কাটাখাল বাজার রক্ষা প্রকল্প, ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাশারা উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন নির্মাণ, ফরিদগঞ্জ উপজেলার সাহেবগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন নির্মাণ, মতলব দক্ষিণ উপজেলার হযরত শাহজালাল উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন নির্মাণ, মতলব দক্ষিণ উপজেলাধীন নায়েরগাঁও দক্ষিণ ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ, মতলব দক্ষিণ উপজেলাধীন মতলব পৌর ভূমি অফিস নির্মাণ, মতলব দক্ষিণ উপজেলাধীন নারায়ণপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ, চাঁদপুর সদর উপজেলাধীন বালিয়া ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ, শাহরাস্তি উপজেলাধীন কনৈ ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ, কচুয়া উপজেলাধীন কচুয়া দক্ষিণ ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ, কচুয়া উপজেলাধীন কাদলা ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ, হাইমচর উপজেলাধীন ঈশানবালা জিসি শরীয়তপুর-চাঁদপুর আরএন্ডএইচ সড়ক উন্নয়ন, মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ, চাঁদপুর পরিবার পরিকল্পনা অফিস নির্মাণ ও চাঁদপুর পৌর অফিস ভবন নির্মাণ।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451