বদরুল, চট্রগ্রাম প্রতিনিধিঃ-
চট্রগ্রাম বন্দর এর কাস্টম এর দুইটি মোবাইল স্ক্যানার মেশিন অকেজো হয়ে পড়ে আছে দেখার নাই।
২০০৯ সালে চালু হওয়া চট্রগ্রাম বন্দরে তিনটি স্থায়ী স্ক্যানার ও একটি মোবাইল স্ক্যানার স্থাপন করা
হয় যার মধ্যে তিনটি স্থায়ী চালু থাকলে ও মোবাইল স্ক্যানারটি গত বছর থেকে অকেজো পড়ে আছে । এই
বিষয়ে স্ক্যানার ম্যানাজের মিজানুর রহমান বলেন গত বছর আগস্ট এ মোবাইল স্ক্যানার মেশিন এর
টেন্ডার এর মেয়াদ শেষ হয় এর পর আর টেন্ডার এর আওয়াতায় আনা হয় নাই এর স্ক্যানার মেশিন কে
যার কারণে ২৫ কোটি টাকা মূল্য এর এই মোবাইল স্ক্যানিং মেশিন আজ প্রায় নষ্ট হবার উপক্ষম হয়েছে
। চট্রগ্রাম কাস্টম হাউজ এর অবহেলার কারণে অতি মুল্যবান মেশিন আজ অবহেলা ও অনাদরে পড়ে আছে।
এই দিখে চীন থেকে আনা আর ও চারটি মোবাইল স্ক্যানিং মেশিন গত এক বছর ধরে বিভিন্ন স্থানে পড়ে
আছে বেশি দিন ধরে এর সব মেশিন পড়ে থাকলে নষ্ট হয়ে যাইবার সম্ভবনা থাকে যার কারণে এন বি আর
কে যত তারাতারী সম্ভব এই সব মেশিন কে কাজে লাগিয়ে চোরাচালান ও ঘোষণা বহিঃভূত মালামাল আমদানি
রোদ করা সম্ভব।
চট্রগ্রাম বন্দর এর মধ্যে কন্টেইনার স্ক্যানিং মেশিন এর মাধ্যমে প্রতিমাসে পঞ্চাশ হাজার
কন্টেইনার স্ক্যানিং করা হয় যার মাধ্যমে চোরাচালান ও অবৈধ আমদানি অনেকাংশে কমে গেছে। চট্রগ্রাম
বন্দর এর জেটি সরকার এর সাথে কথা বলে জানা গেছে বন্দরের মধ্যে এক মাত্র কন্টেইনার স্ক্যানিং
বিভাগ সততার সাথে কাজ করে থাকে যে খানে কোন লেনদেন হয় না, যার কারণে কোন প্রকার অনৈতিক কিছু
চিন্তাও করা যাই না ।
তাই বাংলাদেশ এর সকল বন্দর এ স্ক্যানার মেশিন দিয়ে ১০০% পরীক্ষা করা এখন সময়ের দাবী।