বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) সকাল থেকেই রাজধানীর আকাশ ছিল কিছুটা মেঘলা। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হালকা রোদও দেখা মিলেছিল। এরপর হঠাৎ করেই কালো মেঘে ঢেকে যায় রাজধানীর আকাশ। সেই সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া আর বৃষ্টিতে সকালেই যেন নেমে আসে রাতের আঁধার।
অনেকেই হয়তো বৃষ্টি শুরুর আগে কাজে বের হয়েছেন আর যারা তখনও বের হননি, তারা বৃষ্টির পরে জলাবদ্ধতায় কারণে পড়েছেন সীমাহীন ভোগান্তিতে।
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি পরবর্তী জলবদ্ধতা সৃষ্টি হলেও মিরপুর কাজীপাড়ায় হাঁটু পানি নিয়ে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে এ এলাকার মানুষকে।
জলাবদ্ধতার মধ্যে চলতে গিয়ে একটি প্রাইভেট কারের ইঞ্জিন হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কাজীপাড়া থেকে মিরপুর ১০ পর্যন্ত রাস্তায় সৃষ্টি হয় যানজট। অন্যদিকে হাঁটু পানিতে দাঁড়িয়ে অনেককে গণপরিবহণের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।
এদিকে রাস্তার পাশে আবর্জনা পানির সঙ্গে মিশে সৃষ্টি হয়েছে প্রকট দুর্গন্ধ। আর এ জলাবদ্ধতা চাকার অর্ধেক সম পানি মধ্যে দিয়ে যখন বাস চলালাচল করছে তখন সৃষ্ট ঢেউ অপেক্ষমাণ যাত্রী,পথচারীদের ভিজিয়ে দিচ্ছে। এছাড়া ঢেউ এসে আঁছড়ে পড়ছে ফুটপাতেও।
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি পরবর্তী জলবদ্ধতা সৃষ্টি হলেও মিরপুর কাজীপাড়ায় হাঁটু পানি নিয়ে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে এ এলাকার মানুষকে।
জলাবদ্ধতার মধ্যে চলতে গিয়ে একটি প্রাইভেট কারের ইঞ্জিন হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কাজীপাড়া থেকে মিরপুর ১০ পর্যন্ত রাস্তায় সৃষ্টি হয় যানজট। অন্যদিকে হাঁটু পানিতে দাঁড়িয়ে অনেককে গণপরিবহণের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।
এদিকে রাস্তার পাশে আবর্জনা পানির সঙ্গে মিশে সৃষ্টি হয়েছে প্রকট দুর্গন্ধ। আর এ জলাবদ্ধতা চাকার অর্ধেক সম পানি মধ্যে দিয়ে যখন বাস চলালাচল করছে তখন সৃষ্ট ঢেউ অপেক্ষমাণ যাত্রী,পথচারীদের ভিজিয়ে দিচ্ছে। এছাড়া ঢেউ এসে আঁছড়ে পড়ছে ফুটপাতেও।
সড়কের পাশে থাকা ম্যানহোলের ঢাকনা তুলে দিয়ে জলাবদ্ধতা নিরসনের কাজ হচ্ছে জানিয়ে উত্তর সিটি কর্পোরেশনে অঞ্চলিক অফিসের এক কর্মচারী জানান, লোকজন কাজ করছে। আশা করা যায় অল্প সময়ের মধ্যেই জলাবদ্ধতা দূর হবে।
অন্যদিকে আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। এ সময় বৃষ্টির সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যায়।
তিনি আরও জানান, রাজধানীতে ঘণ্টায় ৫৯ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যায়।