সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ বন্যায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনের প্রাণহানি ধামরাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের স্মরণে শোক সভা ও দোয়া 

 দেশের প্রতি আন্তরিকতা থাকলে উন্নয়ন সম্ভব, ধরলা সেতু’র উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় রবিবার, ৩ জুন, ২০১৮
  • ১৭০ বার পড়া হয়েছে

বাংলার প্রতিদিন ঃ 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অবহেলিত অঞ্চলগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে, দেশের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করছে সরকার। আমাদের লক্ষ্য তৃণমূল পর্যন্ত সরকারের উন্নয়ন পৌঁছে দেওয়া। তাই যার যে দায়িত্ব আছে, তা গুরুত্ব ও আন্তরিকতা দিয়ে পালন করতে হবে। দেশ ও মানুষের প্রতি আন্তরিকতা থাকলেই উন্নয়ন সম্ভব, তা আজ প্রমাণ করেছি।

আজ রবিবার সকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে কুড়িগ্রামের ধরলা নদীর ওপর ‘শেখ হাসিনা ধরলা সেতু’র উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলেই দেশের উন্নয়ন হয়। পরপর দুইবার ক্ষমতায় থেকে দেশের উন্নয়ন করেছি। সরকারের ধারাবাহিকতা থাকলে যে উন্নয়ন করা যায় তা আমরা করে দেখিয়েছি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলে আমি গিয়েছি। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাটের প্রতিটি উপজেলায় গিয়েছি। সেখানকার মানুষের সমস্যার কথা শুনেছি। সরকারে আসার পর এসব মানুষের উন্নয়নে নানা উদ্যোগও নিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ধরলার প্রথম সেতু আমি উদ্বোধন করে যেতে পারিনি। তা পরবর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের মাস-দুয়েকের মধ্যে উদ্বোধন করে। কিন্তু তারা তখন বলে আগের সরকার কোনো উন্নয়ন করেনি। অথচ আমাদের করা সেতুই গিয়ে তারা উদ্বোধন করেছি।

তিনি আরো বলেন, আমার আর কোনো চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই। মা-বাবাসহ সব হারিয়েছ। আমার লক্ষ্য একটাই এ দেশের উন্নয়ন করে যাওয়া।

উল্লেখ্য, এলাকার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর এই সেতুটির নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। সেতুটি নির্মাণ করছে সিমপ্লেক্স এবং নাভানা কনষ্ট্রাকশন গ্রুপ। ৯৫০ মিটার দীর্ঘ ও ৯ দশমিক ৮০ মিটার চওড়া সেতুটির ১৯টি স্প্যান ও ৯৫টি গার্ডার রয়েছে। দৈর্ঘ্যে বঙ্গবন্ধু সেতুর পর এই সেতুর অবস্থান বলে নির্মাণকারী সংস্থা এলজিইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451