ফরহাদ হোসেন,স্টাফ রির্পোটার।
বাংলাদেশের অন্যান্য স্থানের মত আশুলিয়ায় ও যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভির্যের সাথে পবিত্র শবে-কদর পালিত হয়েছে।মাগরিবের আযানের পরপরই ধর্মপ্রাণ মুসলমাণরা মসজিদে মসজিদে সমবেত হতে থাকে।
রাতভর নফল নামায,জিকির আজগার পবিত্র কোরআন শরীফ তেলাওয়াত,তসবীহ্ তাহলিল পাঠ রাতভর ইবাদত বন্দেগীর মধ্য দিয়ে মূলত ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা এ রাতটিকে কাটায়।
অনেককে এ রাত্রিতে অসহায় ও দুস্থ্য ভিক্ষকদের মাঝে দান খয়রাত করতে ও দেখা যায়। আশুলিয়ার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা ঘুরে দেখা যায় সব মসজিদে ধর্মপাণ মুসলমানদের ঊপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত।
মসজিদে মসজিদে ইমাম সাহেবরা বয়ান করছেন আর ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা তা গভীর মনোযোগ সহকারে শুনছেন।পবিত্র শবে-কদরের আমল ও তাৎপর্য নিয়ে ইমাম সাহেবরা মুলত এ আলোচনা করছেন।
অনেককে চোখের পানি ফেলে নিজের পাপ কর্মের কথা চিন্তা করে বিশেষ মোনাজাত করতেও দেখা যায়।অনেককে আবার বাবা-মার জন্যও দোয়া করতে দেখা যায়।
ইসলাম ধর্মে শবে- কদরের রাতটিকে সর্বোচ্ছ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।হাদিসে বর্ণিত আছে,হাজার রাত থেকে ও শবে-কদরের রাত অতি ঊত্তম।শরীয়াতে আরো বলা হয়েছে,শবে-কদরের রাত পেতে তোমরা রমযান মাসের শেষ দশদিনের বেজোড় রাত গুলোতে খুঁজতে থাকো।