মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:২৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ বন্যায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনের প্রাণহানি ধামরাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের স্মরণে শোক সভা ও দোয়া 

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর তিন দফা সুপারিশ

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় সোমবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
  • ২৪১ বার পড়া হয়েছে
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর তিন দফা সুপারিশ

অনলাইন ডেস্কঃ জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের সভায় রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিন দফা প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন।জাতিসংঘের সদর দপ্তরে জাতিসংঘের উদ্বাস্তু বিষয়ক হাইকমিশনার আয়োজিত  ‘শরণার্থী বিষয়ক বৈশ্বিক প্রভাবের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক : এ মডেল ফর গ্রেটার সলিডারিটি এন্ড কো-অপারেশন’ শীর্ষক সভায় তিনি প্রস্তাবগুলো তুলে ধরেন। সভায় জাতিসংঘ মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরেজসহ বিশ্ব নেতারা উপস্থিত ছিলেন।প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে-প্রথম, মিয়ানমারকে অবশ্যই বৈষম্যমূলক আইন ও নীতি বিলোপ এবং রোহিঙ্গাদের প্রতি নিষ্ঠুরতা বন্ধ ও তাদের দেশ থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করার প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করতে হবে।দ্বিতীয়, মিয়ানমারকে অবশ্যই সকল রোহিঙ্গার নাগরিকত্ব প্রদানের সঠিক উপায়, নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। প্রয়োজনে বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষায় মিয়ানমারের ভেতরে ‘সেফ জোন’ তৈরি করতে হবে।তৃতীয়, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে নৈরাজ্য রোধে অপরাধীদের জবাবদিহিতা, বিচার, বিশেষ করে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনের সুপারিশমালার আলোকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে।শেখ হাসিনা বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গারা শতাব্দী ধরে বসবাস করে আসছিল, তাদেরকে সেখান থেকে জোরপূর্বক বিতাড়িত করা হয়েছে। মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিতাড়িত এই ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিলেও নাগরিকদের চাহিদা মেটাতে গিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। যার বিরূপ প্রভাব আমাদের সমাজ, পরিবেশ ও অর্থনীতির উপর পড়েছে।তিনি আরও বলেন, জোরপূর্বক স্থানান্তরিত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে দায়িত্বশীল সরকার হিসাবে আমরা আমাদের সীমানা খুলে দিয়েছি। আমরা কেবল তাদের জীবনই রক্ষা করিনি, আমরা রাখাইন অঞ্চলের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করেছি।তিনি বলেন, রোহিঙ্গা সংকট মিয়ানমার সরকারই তৈরি করেছে এবং মিয়ানমারকে এর সমাধান খুঁজে বের করতে হবে।শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের নিরাপদে ও নিরাপত্তা এবং মর্যাদার সঙ্গে নিজ দেশে স্থায়ীভাবে ফেরত নেয়া দেখতে চায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451