বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
কবে হবে জাতীয় নির্বাচন, জানালেন প্রধান উপদেষ্টা কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৩ মোরেলগঞ্জে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রশাসনের আয়োজনে ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলার উদ্বোধন জাতীয়তাবাদী রেলওয়ে শ্রমিক ও কর্মচারী দলের ৪৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন তারেক রহমান দেশে ফিরবেন কখন, যা বললেন মির্জা ফখরুল গুম-খুনে আর জড়াবে না র‍্যাব : মহাপরিচালক শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যক্রম সমর্থন করে না ভারতের মোদি সরকার সোনারগাঁয়ে দুটি চুনা কারখানার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিছিন্ন পাঁচবিবিতে জনবল সংকট ইউনিয়ন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে ক্যারিবিয়ান জয়ের পর তাসকিন-তাইজুল যা বললেন

এখনো বাংলাদেশে কমেনি পেঁয়াজের বাজার

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৯
  • ২৬১ বার পড়া হয়েছে
এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে ৮২ হাজার টন আমদানি করলেও পেঁয়াজের বাজারের উত্তাপ কমেনি। সপ্তাহখানেকের মধ্যে নতুন দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ শুরু হলে বাজার স্বাভাবিক হতে শুরু করবে বলে মনে করছেন আমদানিকারকরা।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, এখনও দেশি পুরনো পেঁয়াজ ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা মিসর ও মিয়ানমারের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি। গত ২৯ সেপ্টেম্বরের পর থেকে সরকারের পক্ষ থেকে গত ৪৭ দিনে ৮২ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজও উঠতে শুরু করেছে। সরকার টিসিবির মাধ্যমে সারা দেশে ৪৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি কার্যক্রম চালু করেছে। খোলা বাজারে ট্রাক সেলের মাধ্যমে রাজধানীতে এ কার্যক্রম চলছে। প্রথমদিকে ৩৫টি ট্রাকের মাধ্যমে বিক্রি কার্যক্রম চালু করলেও পরবর্তীতে তা বাড়িয়ে ৫০ ট্রাক করা হয়েছে। তবে এসব উদ্যোগ পেঁয়াজের বাজারে

\হইতিবাচক প্রভাব ফেলেনি।

পেঁয়াজ আমদানিকারক হাজী এম এ মাজেদ মনে করেন পেঁয়াজের বাজার স্বাভাবিক হতে সপ্তাহখানেক লাগতে পারে। তিনি বলেন, আসলেই বাজারে পেঁয়াজের কোনও মজুত নেই। চাহিদার তুলনায় আমদানি কম হওয়ায় কমছে না দাম। সপ্তাহখানেক পর দেশি পেঁয়াজ পুরোদমে বাজারে উঠতে শুরু করলে চাহিদা কমে যাবে এবং বাজার স্বাভাবিক হতে শুরু করবে।

সোমবার বিকেলে পেঁয়াজের মজুত পরিস্থিতি জানতে কয়েকজন আমদানিকারককে ডেকে পাঠায় শুল্ক ও গোয়েন্দা অধিদপ্তর। গত ১ আগস্ট থেকে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত সাড়ে তিন মাসে এক হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেছেন এমন ১০ জন আমদানিকারককেই ডাকা হয়। তারা জানিয়েছেন, পেঁয়াজ আমদানি হলে দাম অনেকটাই কমে যেত। স্থলবন্দরগুলো দিয়ে প্রতিদিন ৪ থেকে ৬ হাজার টন আসত। কিন্তু এখন তা সম্পূর্ণ বন্ধ। আর মিয়ানমার সম্পর্কে তাদের ধারণা কম। পেস্ননে ৮০ থেকে ১০০ টন আসার কথা শুনেছেন। এই মুহূর্তে আমদানিকারকদের কাছে কোনও পেঁয়াজ মজুত নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451