বগুড়ার সুখানপুকুর-কদমতলী ভায়া সারিয়াকান্দি সড়কে একটি কালভার্টের উপর দিয়ে পথচারী ও যাত্রীবাহী পরিবহনগুলো জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। একটু অসাবধানতায় ঘটতে পারে প্রাণহানীর মতো ঘটনা। বন্যার পানির স্রোতের তোড়ে ওই কালভার্টের পূর্ব পাশের মাটি সড়ে গিয়ে ৬০/৭০ ফুট গভীর হলেও তা আজও ভরাট করা হয়নি। ফলে যেকোন সময় ঘটে যেতে পারে অঘটন।
বগুড়ার সুখানপুকুর-কদমতলী ভায়া সারিয়াকান্দি সড়কটি একটি জনগুরুত্বপূর্ণ সড়ক। ওই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, ভ্যান, সিএনজি, মাইক্রোবাসযোগে শতশত মানুষ যাতায়াত করে। এছাড়াও স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রী, ব্যবসায়ী ও কৃষক তাদের উৎপাদিত ফসল সড়ক ও রেলপথযোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানির জন্য ওই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। চলতি বছরের বন্যায় সুখানপুকুর বন্দরের পূর্ব পাশে অবস্থিত কালভার্টের পূর্ব পাশের এ্যাপ্রোজের মাটি বন্যার পানির স্রোতের তোড়ে ধ্বসে যায়। ফলে স্থানটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
বন্যা পরবর্তী দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও ওই কালভার্টের এ্যাপ্রোজে মাটি ভরাট করা হয়নি। রাস্তা থেকে মাটির দূরত্ব প্রায় ৬০/৭০ ফুট গভীর।
এ বিষয়ে স্থানীয় নেপালতলী ইউপি চেয়ারম্যান একেএম লতিফুল বারী মিন্টুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার অবগত করা হয়েছে।