দ্বিতীয় দফায় স্পেনের দায়িত্ব নিয়ে তরুণদের নিয়ে দল গুছিয়েছেন লুইস এনরিকে। তাঁর হাত ধরে এখনো কোনো শিরোপা জিততে না পারলেও পেদ্রি-গাভি-ফাতিদের পারফরম্যান্স বিশ্ব ফুটবলে বেশ প্রশংসিত হয়েছে। এসব তরুণকে নিয়েই কাতার বিশ্বকাপের স্বপ্নজাল বুনছে ২০১০ আসরের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। তারুণ্যের ঝাঁজের সঙ্গে অভিজ্ঞতার মিশেলও আছে স্পেন দলে।
অভিজ্ঞদের উপস্থিতি দলটিকে করেছে আরো সুসংহত। সব মিলিয়ে বৈশ্বিক আসরে স্পেনের দুর্দান্ত কিছু করার পক্ষে বাজি ধরার লোকের সংখ্যা মোটেও কম নয়।
স্পেনের হয়ে গত দুই বিশ্বকাপে খেলা সিজার অ্যাজপিলিকুয়েতাও বিশ্বাস করেন, ‘আমাদের দলে অনেক তরুণ খেলোয়াড় আছে এবং এটাই তাদের প্রথম বিশ্বকাপ। অভিজ্ঞরা অবশ্যই তাদের সাহায্য করবে। আমরা ভাগ্যবান যে আমাদের দারুণ একটি স্কোয়াড আছে। ’
২০১০ সালে স্পেনের বিশ্বকাপজয়ী দলের একমাত্র সদস্য হিসেবে এবারের আসরে খেলবেন সের্হিয়ো বুস্কেৎস। তরুণরা স্পেনকে আরো শক্তিশালী করেছেন মনে করেন ৩৪ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার, ‘ক্লাব ফুটবলে নিজেদের সামর্থ্য প্রমাণ করেছে বলেই তরুণদের দলে নেওয়া হয়েছে। পেদ্রি-গাভিরা মাঠে অবদান রাখলে আমরা আরো শক্তিশালী হয়ে উঠব। কারণ আমাদের এমন খেলোয়াড় আছে, যারা একাধিক পজিশনে খেলতে পারে। ’ ফিফা