খাদ্যাভ্যাস ও জীবনশৈলী পরিবর্তন করলে অধিকাংশ রোগ থেকেই মুক্ত থাকা যায়। রোগ প্রতিরোধের ওপর জোর দিলে প্রতিটি মানুষ সুস্থ-সবল ও কর্মক্ষম থাকতে পারবে। একমাত্র স্বাস্থ্য সচেতনতা ও স্বাস্থ্যজ্ঞানই মানুষকে সুস্থ জীবনের প্রতি সক্রিয় করে তুলতে পারে। সে ক্ষেত্রে সাওলের ‘স্বাস্থ্য আন্দোলন’ বিরাট ভূমিকা রাখবে।
সাওল হার্ট সেন্টারের উদ্যোগে রাজধানীতে এক মতবিনিময়সভায় বক্তারা এমন অভিমত ব্যক্ত করেন।
৩০ অক্টোবর রবিবার ইস্কাটন গার্ডেন রোডের সাওল মিলনায়তনে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন সিএমএইচের সাবেক চিফ সার্জন জেনারেল, শিকদার মেডিক্যাল কলেজ ও ইউএস-বাংলা মেডিক্যাল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ, সাওল উপদেষ্টা মেজর জেনারেল বি কে সরকার।
সাওল হার্ট সেন্টার বাংলাদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দেশব্যাপী একটি ‘স্বাস্থ্য আন্দোলন’ গড়ে তুলতে কাজ করছে। বক্তাগণ সাওলের এই মানবিক উদ্যোগের প্রশংসা করে সাওলের স্বাস্থ্য আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন লেখক, সাংবাদিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুদ্দিন পেয়ারা, বম্বে সুইটসের সাবেক হেড অব মার্কেটিং বীর মুক্তিযোদ্ধা ডি ডি ঘোষাল, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ডাকসুর সাবেক জিএস ডা. মুশতাক হোসেন, চিন্তাবিদ, সমাজতাত্ত্বিক, লেখক ড. সলিমুল্লাহ খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. আবদুল হামিদ, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. আবু জামীল ফয়সাল, সাবেক অতিরিক্ত সচিব শাহাবুদ্দিন আহমেদ, আনসার ভিডিপির অবসরপ্রাপ্ত উপমহাপরিচালক ড. ফোরকান উদিন আহমেদ, সাবেক উপসচিব ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ তপন কুমার নাথ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের অবসরপ্রাপ্ত উপপরিচালক কামরুন নাহার বেগম, এনজিও সীমান্তিকের নির্বাহী পরিচালক মোকসেদুর রহমান, মানবিক বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চিফ কো-অর্ডিনেটর মল্লিকা রায়, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব ও স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট-স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল কনসালট্যান্ট মো. আবদুল হাকিম মজুমদার এনডিসি, রুপা গ্রুপের এমডি শিল্পপতি শহিদুল ইসলাম, ব্যাংকার নাঈমা কায়েস, কবি ও কথাশিল্পী আনোয়ারা আজাদ, কবি মোহন রায়হান প্রমুখ।