রিপাবলিকান দলের ভেতরেই কড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হতে হবে মাইক পেনসকে। কারণ সাবেক বস ডোনাল্ড ট্রাম্পও প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচন করার ইচ্ছা প্রকাশ করে রেখেছেন।
এছাড়া ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডেস্যানটিস, সিনেটর টিম স্কট, সাউথ ক্যারোলিনার সাবেক গভর্নর নিক্কি হ্যালে রিপাবলিকান দলের ভেতর নিজেদের নাম ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে। নর্থ ডাকোটার গভর্নর ডগ বারগাম এবং নিউ জার্সির সাবেক গভর্নর ক্রিস ক্রিসটিও কিছুদিনের মধ্যেই নিজেদের নাম ঘোষণা করতে পারেন।
স্থানীয় সময় সোমবার (৫ জুন) নিজের কাগজ জমা দিয়েছেন মাইক পেনস। আইওয়া থেকে তিনি প্রচার শুরু করতে পারেন। পেনস প্রথমে একটি ভিডিও বার্তা এবং তারপরে একটি বক্তৃতা দিয়ে প্রচার শুরু করবেন বলে তার ভোট ম্যানেজাররা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
৬৩ বছরের পেনস অর্থডক্স বলে পরিচিত। ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর ক্ষেত্রে তিনি সরব ছিলেন। আবার অ্যাবরশন বা গর্ভপাতের তীব্র বিরোধিতাও করেছিলেন তিনি।
ক্যাপিটল ভবনে হামলার পর থেকে পেনস ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের দূরত্ব তৈরি হতে থাকে। পেনস প্রকাশ্যে ক্যাপিটল হামলার প্রতিবাদ করেন। শুধু তা-ই নয়, ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ২০২০ সালের নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। পেনস সেই অভিমতও সম্পূর্ণ খারিজ করে দেন। বস্তুত, তখন থেকেই দুই রিপাবলিকান নেতার দূরত্ব তৈরি হতে থাকে।