বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
কবে হবে জাতীয় নির্বাচন, জানালেন প্রধান উপদেষ্টা কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৩ মোরেলগঞ্জে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রশাসনের আয়োজনে ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলার উদ্বোধন জাতীয়তাবাদী রেলওয়ে শ্রমিক ও কর্মচারী দলের ৪৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন তারেক রহমান দেশে ফিরবেন কখন, যা বললেন মির্জা ফখরুল গুম-খুনে আর জড়াবে না র‍্যাব : মহাপরিচালক শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যক্রম সমর্থন করে না ভারতের মোদি সরকার সোনারগাঁয়ে দুটি চুনা কারখানার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিছিন্ন পাঁচবিবিতে জনবল সংকট ইউনিয়ন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে ক্যারিবিয়ান জয়ের পর তাসকিন-তাইজুল যা বললেন

আজ বিশ্ব খরা ও মরুকরণ প্রতিরোধ দিবস

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শনিবার, ১৭ জুন, ২০২৩
  • ৬০ বার পড়া হয়েছে

 

 

আজ ১৭ জুন। বিশ্ব খরা ও মরুকরণ প্রতিরোধ দিবস। ২৫ বছর ধরে প্রতিবছর এই তারিখে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশে প্রথম বিশ্বমরুময়তা দিবস পালিত হয়। উত্তরাঞ্চলের রাজশাহীকে কেন্দ্রবিন্দু ধরে নগর থেকে ৪০ কিলোমিটার পশ্চিমে কাঁকনহাটে জাতীয়ভাবে প্রথমবারের মতো দিবসটি পালিত হয়।

বিগত কয়েক দশক ধরেই উত্তরাঞ্চল ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের কয়েকটি জেলা খরা মোকাবিলা করে আসছে। অন্যদিকে রংপুর অঞ্চলেও খরার বেশ ঝুঁকি দেখা দিয়েছে।

১৯৭৫ সালে প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের পক্ষ থেকে খরা ও মরুকরণের প্রতি সোচ্চার হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানানো হয়। এরই ধারবাহিকতায় ১৯৭৭ সালে নাইরোবিতে বিশ্ব মরুকরণবিরোধী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এখানেই গঠিত হয় ‘আন্তর্জাতিক মরুকরণ প্রতিরোধ কনভেনশন’।

এরপর ১৯৯৪ সালে এ কনভেনশনের আলোকেই জাতিসংঘ বিষয়টি নিয়ে একটি স্বতন্ত্র দিবস পালনের ঘোষণা দেয়। তারপরের বছর অর্থাৎ ১৯৯৫ সাল থেকে খরা ও মরুকরণ সম্পর্কে বিশ্ববাসীকে সচেতন করে তুলতে ১৭ই জুন পালন করা হয় ‘বিশ্ব খরা ও মরুকরণ প্রতিরোধ দিবস’।

দেশের বেশকিছু পরিবেশবাদী সংগঠন ও পরিবেশবিদরা বিভিন্ন আয়োজন, খরা অঞ্চলে মানববন্ধন ও বিভিন্ন আলোচনার মাধ্যমে দিনটিকে উদযাপন করে থাকেন। পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে মোটামুটি ১৩ থেকে ১৪টি জেলায় খরা দেখা যায় প্রতিবছর।

বৃষ্টিপাত না হওয়া, পর্যাপ্ত বনায়ন না থাকা, কৃষি কমে যাওয়া ও জলাধার দখল হয়ে যাওয়ার কারণে খরার ঝুঁকি আরও বাড়ছে। যদি এসব রক্ষায় এখনই পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তবে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে খরা অঞ্চল বাড়বে। এজন্য প্রাকৃতিক জলাধার বাড়াতে না পারলেও অন্তত দখলমুক্ত করতে হবে। গাছ না কেটে বরং বনায়ন করতে হবে এবং কৃষিভিত্তিক উন্নয়ন করতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451