নাম প্রকাশ না করে স্থানীয় এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, এলাকার যেকোনো নির্বাচনে শাহীন নেতাদের বিপুল নির্বাচনী খরচ দিতেন। স্থানীয় রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কারণে এমপি আনারকে হত্যা করা হয়।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে গতকাল ডিএমপি সদর দপ্তরে সমন্বয় সভা শেষে প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে কোনো চাপ বা এ বিষয়ে কোনো তদবির আসছে কি না—জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘এমপি আনার হত্যা মামলার তদন্ত যাতে সুষ্ঠুভাবে হয়, সেভাবে আমাদের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এ বিষয়ে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ নেই। স্বাধীনভাবে তদন্ত করার জন্য আমাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এমপি আনার হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে ডিবির হাতে গ্রেপ্তার ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু বর্তমানে আট দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
ডিবি সূত্র জানায়, ঢাকার উত্তরায় মিন্টুর এক ঘনিষ্ঠ সহযোগীকে কঠোর নজরদারিতে রাখা হয়েছে। তাঁকে যেকোনো সময় আটক করা হতে পারে।