রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ বন্যায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনের প্রাণহানি ধামরাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের স্মরণে শোক সভা ও দোয়া  পিলখানা হত্যাকাণ্ডে জড়িত হাসিনা-তাপস-সেলিম : রাকিন আহমেদ এমপক্স নিয়ে শাহজালাল বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা ভৈরবে উদ্ধার হওয়া অস্ত্র পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে সেনাবাহিনী

নাটোরের লালপুরের সোহেল রানা পেয়ারা চাষ করে স্বাবলম্বী

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় রবিবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৬
  • ২৪৭ বার পড়া হয়েছে

 

 

 

 

 

 

মোঃ আশিকুর রহমান(টুটুল),নাটোর জেলা প্রতিনিধি,

নাটোরের লালপুর উপজেলার চকনাজিপুর গ্রামের সোহেলার রানা নামক

এক যুবক পেয়ারা বাগানের চাষ করে আর্থিক ভাবে স¦াবলম্বী । সে

এখন একজন সফল পেয়ারা চাষী । ৮ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে সরজমিনে ,

চকনাজিপুর গ্রামের মৃত্যু আসাদুজ্জামানের ছেলে সোহেল রানা ২০১৩

ইং সালে নিজের মাত্র ২ বিঘা জমি নিয়ে পেয়ারা বাগানের চাষ শুরু করে।

প্রথম বৎসরে তার ২ বিঘা পেয়ারা বগানের জমিতে ১ লাখ ৩০ হাজার

টাকা খরচ হয় । এক বৎসর পেয়ারা বাগানের চাষ করে কোন প্রকার

মুনাফাই আসেনি । দ্বিতীয় বৎসর পেয়ারা চাষ করে, সব খরচ বাদ দিয়ে,

পাইকারী বিক্রয় করে ২ লাখ টাকা লাভ হয় । তাকে আর পিছনে ফিরতে

হয়নি । শুরু হয় সামনের দিকে এগিয়ে চলার যুদ্ধ । বর্তমানে তার নিজের

জমি ৮ বিঘা । আর লিজ জমি ৮৭ বিঘা। মোট ৯৫ বিঘা জমিতে সে

পেয়ারা চাষ করছে । তার বাগানে পেয়ারা উঠানোর জন্য ৪০ থেকে ৫০ জন

দিনমুজুর লাগে । বাগান থেকে প্রতি বিঘা জমিতে ৫০- ৬০ মন

পেয়ারা উঠানো হয় । এতে প্রতি বিঘা পেয়ারা চাষ করতে ৬০ হাজার

টাকা খরচ হয় । সব খরচ বাদ দিয়ে বৎসর শেষে পেয়ারা বিক্রয় করে প্রতি

বিঘা জমিতে ১ লাখ টাকা করে লাভ হচ্ছে । তার পেয়ারা বাগানের চাষ

দেখে, এলাকার বেকার যুবকরা পেয়ারা চাষে এগিয়ে আসছে । সোহেল

রানা এখন একজন সফল পেয়ারা চাষী ও আর্থিক স্বাবলম্বী ।

 

2

 

 

এব্যপারে

সোহেল রানা বলেন, প্রথমে ২ বিঘা নিজের জমিতে পেয়ারা বাগানের

চাষ করি । প্রথম বৎসরে কোন প্রকার মুনাফা পায়নি । মন খারাপ হয়ে

যায় । ধর্য্য সহকারে পেয়ারা গাছের যতন্ন নিতে থাকি । পরের বৎসর

গাছে পেয়ারা আসে । সব খরচ বাদ দিয়ে ২ লাখ টাকা আমার লাভ হয় ।

বর্তমানে আমার নিজের ৮ বিঘা ও লিজ নেওয়া ৮৭ বিঘা জমি আছে।

মোট জমির পরিমান ৯৫ বিঘা। খরচ বাদ দিয়ে আমার প্রতি বিঘা

জমিতে ১ লাখ টাকা করে লাভ থাকে । আমি এখন একজন সফল পেয়ারা

চাষী এবং আর্থিক ভাবে স্বালম্বী । এব্যপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা

হাবিবুল ইসলাম খাঁন বলেন, সোহেল পেয়ারা চাষ করছে এটি ভালো

উদ্দ্যোগ । পেয়ারা চাষ লাভ জনক ফসল । তার পেয়ারা চাষ দেখে, এলাকার

বেকার যুবকরা পেয়ারা চাষে এগিয়ে আসছে । এতে এলাকা বেকার

সম্যসা দুর হচ্ছে ।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451